জানা গিয়েছে, এই প্রাণীর দেহের রক্ত দিয়ে ওষুধ তৈরি করা হয়। যা বিভিন্ন চিকিৎসায় কাজে লাগে। সাধারণত, খারাপ ব্যাকটেরিয়া চিহ্নিত করা হয় এর মাধ্যমে। এটি যে কোনও বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেয়। এতে অনেক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কেও জানা যায়।
এই প্রাণীর রক্ত বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকায়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর রক্তের চাহিদা এত বেশি, যে এটি প্রতি লিটারে প্রায় ১০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রক্তের বিপুল চাহিদার জন্য প্রতি বছর ৫ লাখের বেশি এই কাঁকড়া মেরে ফেলা হয়। এর রক্তে তামা-ভিত্তিক হিমোসায়ানিন রয়েছে, যা শরীরের সমস্ত অংশে অক্সিজেন বহন করে।
advertisement
আরও পড়ুন, ‘কাশ্মীর ঠান্ডা করে দিয়েছি…’, যাদবপুর নিয়ে ‘বিস্ফোরক’ দিলীপ ঘোষ
আরও পড়ুন, শুরুতেই ছন্দপতন! ক্যাম্পাসে উপাচার্য… রেজিস্টার, ডেপুটি রেজিস্টার কোথায়
হর্সশু ক্র্যাবের রক্তের রং নীল। এটি পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী যার রক্তের রং নীল। হর্সশু কাঁকড়ায় খুব বেশি মাংস নেই, তবে এটি জাপান এবং তাইওয়ানে প্রচুর খাওয়া হয়। হর্সশু কাঁকড়াতে খুব কম বিষাক্ত পদার্থ থাকে। ফলে এই দেশগুলিতে খাবার হিসাবেও ব্যবহার করা হয়।