মধ্যপ্রদেশ সরকার চালিত সংস্থা অবশ্য একে মানুষের ত্রুটি বলে চিহ্নিত করেছে৷ পরে সংশোধিত ১ হাজার ৩০০ টাকা বিল পাঠানো হয় ৷ তাতে গ্বালিয়রের শিব বিহার কলোনির বাসিন্দা গুপ্তা পরিবার স্বস্তির শ্বাস ফেলেছে৷
প্রিয়ঙ্কার স্বামী সঞ্জীব জানিয়েছেন তাঁর বাবা ওই বিপুল পরিমাণ ইলেক্ট্রিসিটি বিল দেখে অসুস্থ হয়ে পড়েন ৷ জুলাই মাসে সাধারণ গৃহস্থ বাড়িতে ওই অঙ্কের বিল কী করে আসতে পারে, তাঁরা ভেবে কুল পাচ্ছিলেন না৷ পরে সংশোধিত বিদ্যুৎ বিল আসায় তাঁরা স্বস্তিবোধ করেন ৷
advertisement
আরও পড়ুন : নামী কর্পোরেট সংস্থায় কর্মরত ইঞ্জিনিয়ারই সপ্তাহান্তে র্যাপিডো চালক!
আরও পড়ুন : ৯০ ডিগ্রি বেঁকে গিয়েছিল ঘাড়, নিখরচায় অস্ত্রোপচারে পাকিস্তানি কিশোরীর নতুন জীবন ভারতের চিকিৎসকের হাতে
অথচ প্রথমেই সংশোধিত বিল পাঠানো হয়নি ৷ প্রথমে অভিযোগ পাওয়ার পর মধ্য ক্ষেত্র বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি জানিয়ে দেয় বিলের অঙ্ক ঠিকই আছে ৷ পরে অবশ্য সংশোধিত বিল পাঠানো হয় ৷ পাওয়ার কোম্পানির জেনারেল ম্যানেজার নীতীন মাঙ্গলিক দোষারোপ করেন কর্মীদের ত্রুটিরই৷ অর্থাৎ তাঁদের মতে, হিউম্যান এরর-এর জন্যই এই বিল-ভ্রান্তি ৷ এর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের আশ্বাসও দেন তিনি ৷ বলেন, ‘‘এক জন কর্মী সফ্টওয়্যারে ইউনিটের জায়গায় ভুল করে কনজিউমার নম্বর লিখে দেন ৷ তার ফলেই ওই বিপুল পরিমাণ অঙ্কের বিল আসে ৷ সংশোধি ও পরিবর্তিত ১৩০০ টাকার বিল পাঠানো হয়েছে গ্রাহকের কাছে৷’’ এ প্রসঙ্গে মধ্যপ্রদেশের বিদ্যুৎমন্ত্রী প্রদ্যুম্ন সিং তোমর সংবাদমাধ্যমে বলেন যে ভুল সংশোধন করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপও নেওয়া হয়েছে৷