ওকারা তহসিলের দিপালপুরে বসবাসকারী এই দম্পতি সম্প্রতি শএয়ার করেছেন যে কীভাবে তাঁরা সামাজিক অবস্থানে পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও একে অপরের সঙ্গে দেখা করেছিলেন এবং প্রেমে পড়েছিলেন।
কিশওয়ার একটি পাকিস্থানের ইউটিউব চ্যানেলকে বলেছেন যে তিনি যখন শাহজাদের সঙ্গে প্রথমবারের মতো দেখা করেছিলেন, তখন তাঁকে চাওয়ালা বা ক্লিনার বলে মনে হয়নি। তিনি শাহজাদকে প্রথম দেখায় প্রেমে পড়েছিলেন। প্রস্তাব দিয়ে বসেছিলেন কারণ তিনি তাঁর সঙ্গে দুর্দান্ত বিয়ের সম্ভাবনা হারাতে চাননি তাঁরা।
advertisement
আরও পড়ুন: খোলামেলা পোশাক পছন্দ না প্রেমিকের! নিজের 'ভোল' পাল্টে চরম বিপাকে রাখি সাওয়ান্ত
শাহজাদ বলেছিলেন যে কিশওয়ার তাঁকে হৃদয় দিয়েছিলেন, যদিও সবাই সাধারণত ক্লাসের ভিত্তিতে বিয়ে করে। তিনি জানান, তিনি তিনজন চিকিৎসকের অফিসে ঘর পরিষ্কার করতেন এবং চা পরিবেশন করতেন। একদিন কিশওয়ার তাঁর ফোন নম্বর চাইলেন তারপর তাঁরা নিয়মিত কথা বলতেন।
আরও পড়ুন: আইআরইএল ইন্ডিয়া লিমিটেডে বিপুল নিয়োগ! কীভাবে আবেদন করবেন? জানুন
একবার কিশওয়ার একটি পোস্ট লাইক করলে তিনি তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসে শেয়ার করেন। সেই দিনই তিনি তাঁকে প্রস্তাব দেন। শাহজাদ প্রস্তাবে হতবাক হয়েছিলেন এবং এমনকি জ্বরও এসে গিয়েছিল সেইসব দেখে।
বিয়ের পর কিশওয়ারকে তাঁর বন্ধুরা বিদ্রুপ করায় চাকরি ছেড়ে দেয়। দম্পতি এখন একটি ক্লিনিক খোলার পরিকল্পনা করছেন।
মানুষ তাঁদের প্রেমের গল্প সম্পর্কে প্রশংসা করেছেন। একজন বলেছেন, "আশ্চর্যজনক, সৌন্দর্য দর্শকের চোখে।"অপর একজন বলেছেন,"অসাধারণ প্রেমের গল্পে সুন্দর দম্পতি।"