সম্প্রতি তাঁর কথা সামাজিক মাধ্যমে জানিয়েছেন এক ট্যুইটারেত্তি, নিখিল শেঠ ৷ তিনি সম্প্রতি একটি র্যাপিডো যাত্রা বুক করেছিলেন ৷ যাত্রাপথে জানতে পারেন চালক উচ্চশিক্ষিত ইঞ্জিনিয়ার ৷ কর্মরত বেঙ্গালুরুর নামী তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় ৷ তাঁর এই আজব শখের কথা ও কারণ শুনে ওই ট্যুইটারেত্তির ধারণা, জীবনে নিঃসঙ্গতা কাটাতেই এই সাময়িক পেশায় পা রাখেন ওই ইঞ্জিনিয়ার ৷ ট্যুইটারে নিখিল লিখেছেন ‘‘আজ আমার র্যাপিডো চালক একজন ইঞ্জিনিয়ার ৷ তিনি জানালেন শুধুমাত্র নিত্যনতুন লোকজনের সঙ্গে কথা বলতে সপ্তাহান্তে এই শখ পূর্ণ করেন৷’’
advertisement
আরও পড়ুন : বরফের ঢালে পেটে ভর দিয়ে সাতসকালে পেঙ্গুইনদের কাজে যাওয়ার তাড়া! অ্যান্টার্কটিকার ভাইরাল ভিডিও দেখুন
দ্রুত ভাইরাল হয় তাঁর পোস্ট৷ নেটদুনিয়ায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া পায় তাঁর পোস্ট ৷ অনেকেই শেয়ার করেছেন৷ আবার অনেকে মিম-ও পোস্ট করেছেন ৷ এক নেটিজেন জানান তিনি একবার ক্যাবচালককে দেখেছিলেন যিনি নিজেকে দাবি করেছিলেন ব্যবসায়ী বলে ৷ জানান, তাঁর বাচ্চাদের সময় নেই তাঁর সঙ্গে কথা বলার ৷ তাই তিনি সময় কাটানোর জন্য অ্যাপক্যাব চালান ৷ সপ্তাহে তিন থেকে চার বার নাকি তিনি অ্যাপক্যাব চালকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতেন ৷
আরও পড়ুন : লকডাউনে ঘরে বসে নিজের হাতে তৈরি করা বিমানে সপরিবার ইউরোপ সফর করলেন যুবক
আরও পড়ুন : ৯০ ডিগ্রি বেঁকে গিয়েছিল ঘাড়, নিখরচায় অস্ত্রোপচারে পাকিস্তানি কিশোরীর নতুন জীবন ভারতের চিকিৎসকের হাতে
নিখিলের পোস্টে অনেকেই মজা করে বলেছেন র্যাপিডো চালক হওয়ার জন্য তাঁর চাকরিও চলে যেতে পারে ৷ কারণ দ্বৈত উপার্জন নিয়মবিরুদ্ধ৷ প্রসঙ্গত রবিবার করা নিখিলের ট্যুইটার ইতিমধ্যেই অগণিত লাইকের বন্যায় ভেসে গিয়েছে৷