TRENDING:

Aditya l1: দেশের প্রথম সূর্য অভিযানের আগে সুগন্ধী মাখার অভ্যাস ত্যাগ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা, এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে কোন সত্য?

Last Updated:

Aditya l1: বেঙ্গালুরুতে আদিত্য এল-১ সোলার মিশনের মূল পে-লোডের উপর হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করেছেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোফিজিক্স (আইআইএ)-এর বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়াররা। এই কাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই পারফিউম ব্যবহার করতেন না তাঁরা। কিন্তু কেন এমন বিধিনিষেধ?

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
সম্প্রতি অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে সূর্যের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিয়েছে আদিত্য এল-১। এটাই দেশের প্রথম সৌর মিশন। আর এই মিশনকে সাফল্যমণ্ডিত করার জন্য রীতিমতো অক্লান্ত পরিশ্রম করে গিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এমনকী বহু আত্মত্যাগও করতে হয়েছে তাঁদের। যার মধ্যে অন্যতম হল পারফিউম বা সুগন্ধী ব্যবহার না করা। কিন্তু কেন? সেই গল্পই শুনে নেওয়া যাক।
advertisement

বেঙ্গালুরুতে আদিত্য এল-১ সোলার মিশনের মূল পে-লোডের উপর হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করেছেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোফিজিক্স (আইআইএ)-এর বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়াররা। এই কাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই পারফিউম ব্যবহার করতেন না তাঁরা। কিন্তু কেন এমন বিধিনিষেধ?

এক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, আদিত্যর মূল পে-লোড — ভিসিবল এমিশন লাইন করোনাগ্রাফ (ভিইএলসি) তৈরি করার কাজের সময় অতি ক্ষুদ্র একটি কণাও কাজে বাধা-বিপত্তি সৃষ্টি করতে পারে। কাজের পরিবেশ যাতে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে, তার জন্যই এই ব্যবস্থা। আসলে এই বিশেষ কাজের জন্য বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়াররা ব্যবহার করতেন ক্লিনরুম অথবা ‘স্যাংচুয়ারি’। যা হাসপাতালের আইসিইউ-র তুলনায় কয়েক লক্ষ গুণ পরিচ্ছন্ন। ওই বিজ্ঞানীদলের প্রতিটি সদস্যের জন্য ছিল বিশেষ স্যুট। যা ভবিষ্যতের পরিচায়ক। মূলত সংক্রমণের আশঙ্কা ঠেকাতেই এমনটা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে সদস্যদের আল্ট্রাসনিক ক্লিনিং প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়েও যেতে হত।

advertisement

আরও পড়ুন-প্রিয়জনকে হারালেন ববি দেওল, কাছের মানুষকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ বলি অভিনেতা

আরও পড়ুন– হাই সুগার থাকা সত্ত্বেও চিনির বদলে গুড় খাচ্ছেন? হিতে বিপরীত হলেই কিন্তু মারাত্মক ক্ষতি!

সংবাদমাধ্যমের সামনে ভিইএলসি টেকনিক্যাল টিমের প্রধান নাগভূষণ এস বলেন, “যে কোনও হাসপাতালের আইসিইউ-র তুলনায় এই ক্লিনরুম প্রায় ১ লক্ষ গুণ পরিষ্কার রাখা হয়।” এই প্রসঙ্গে ভিইএলসি টেকনিক্যাল টিমের সদস্য আইআইএ-র সানাল কৃষ্ণাও বলেন, “বাইরের কোনও কণা যাতে কাজে বাধা সৃষ্টি না করতে পারে, তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা মূলত এইচইপিএ (হাই এফিশিয়েন্সি পার্টিকুলেট এয়ার) ফিল্টার, আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল (৯৯ শতাংশ কনসেন্ট্রেটেড) ব্যবহার করেছি। সেই সঙ্গে কঠোর নিয়মও মেনে চলেছি।” তিনি আরও জানান যে, বিজ্ঞানীরা ৬ ঘণ্টার শিফটে কাজ করতেন। এমনকী ক্লিনরুমে কোনও ওষুধের স্প্রেও ব্যবহার করতেন না।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

যদিও ইসরোর বিজ্ঞানীরা এই পন্থা অবলম্বন করেননি। এমনটাই দাবি করেছে সংশ্লিষ্ট সংবাদমাধ্যম। তারা অন্তত তিন জন ইসরো বিজ্ঞানীর সঙ্গে সুগন্ধী ব্যবহারের বিষয়ে কথা বলেছেন। কিন্তু তাঁরা প্রত্যেকেই জানিয়েছেন যে, ক্লিনরুমে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা জরুরি। তবে কাজের সময় তাঁরা সুগন্ধী ব্যবহার করতেন। তাঁদের মতে, আইআইএ-র বিজ্ঞানীরা হয়তো কাজের সময় অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করেছেন।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Aditya l1: দেশের প্রথম সূর্য অভিযানের আগে সুগন্ধী মাখার অভ্যাস ত্যাগ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা, এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে কোন সত্য?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল