আরও পড়ুন: গতির বলি ‘বিরল’ সম্বর হরিণ
সোহিনী, রাজশ্রীর হাত ধরে সোহাগের সূচনা হয়েছিল ৬ বছর আগে। টেগোর অ্যাপ্রিসিয়েশন সোসাইটি নামে একটি স্যোশিও কালচারাল গ্রুপ পরিচালনা করতেন। যেখানে নানান ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যকলাপের চর্চা হত। তারপর বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করার সঙ্গে সঙ্গেই মহিলাদের কীভাবে স্বনির্ভর করে তোলা যায় সেই নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে থাকেন তাঁরা। তারপরই এই নতুন ধারণার সূচনা হয়। যার নাম ‘সোহাগ’। প্রথমে তাঁরা একটি সেলাইয়ের ওয়ার্কশপের আয়োজন করেন। সেখান থেকে উপযুক্ত মহিলাদের নিজেদের কর্মকাণ্ডে শামিল করেন। তারপর আর পিছিয়ে তাকাতে হয়নি। আজ শিলিগুড়ির পাশাপাশি কলকাতাতেও তাদের আউটলেট আছে।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
রিঙ্কু ঘোষ বলেন, ওয়ার্কশপের মাধ্যমে আমরা সোহাগের অংশ হতে পেরেছি। আমাদের কয়েকজনকে ওয়ার্কশপের মাধ্যমেই বেছে নেওয়া হয়। আজ আমরা ভীষণ খুশি যে আমাদের তৈরি জামা-কাপড় পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে। আমরা সংসারের জন্য অনেকটাই কন্ট্রিবিউট করতে পারছি।
অনির্বাণ রায়