বালুরঘাট পুর এলাকার খিদিরপুর শ্মশানের ইলেকট্রিক চুল্লি গঠনগত ত্রুটি সারিয়ে তোলার জন্য ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে কাজ শুরু হয়েছিল। চলতি মাসের ১২ তারিখ থেকে ৩৬ লক্ষ টাকা ব্যয় করে নতুন করে সারিয়ে তোলা হয় চুল্লিটি। এরপর শহর জুড়ে পুরসভার পক্ষ থেকে লাগাতার প্রচার করা হয় যে চুল্লি নতুন করে কাজ করছে। সারানোর পর মাত্র ১২ দিন কেটেছে, এরই মধ্যে আবার চুল্লিটি খারাপ হয়ে পড়ায় ব্যাপক ক্ষুব্ধ এলাকার মানুষ। বুধবার এদিন দুপুর থেকে আর মৃতদেহ পোড়ানো যায়নি এই চুল্লিতে।
advertisement
আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তায় ম্যাজিকের মত কাজ! অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে অভিযান আলিপুরদুয়ারে
জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে প্রায় ১ কোটি ৮১ লক্ষ টাকা ব্যায়ে বৈদ্যুতিক চুল্লিটি তৈরি করা হয়েছিল। অভিযোগ, তৈরি করার পর থেকেই দুটি চুল্লি বিকল হয়ে যায়। পুরসভা থেকে একটি চুল্লি সংস্কার করলেও তা বিকল হয়ে যায়। গত ৯ মাস ধরে বৈদ্যুতিক চুল্লিটি বিকল হয়ে পড়েছিল। বালুরঘাট পুরসভা থেকে খিদিরপুর শ্মশানে ইলেকট্রিক চুল্লির গঠনগত ত্রুটি সারিয়ে তোলার জন্য ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে কাজ শুরু হয়েছিল। এই বিষয়ে বালুরঘাট পুরসভার এমসিআইসি বিপুল ক্রান্তি ঘোষ বলেন, চুল্লিতে ইলেকট্রিক আপ-ডাউন করার জন্য চুল্লির কয়েকটি কয়েল পুড়ে যায়। তাই চুল্লি বন্ধ রাখা হয়েছে। চুল্লিটি সংস্কারের কাজ চলছে। আগামী দুদিনের মধ্যে ঠিক হয়ে যাবে।
সুস্মিতা গোস্বামী