আরও পড়ুন: রোমহর্ষক রেলযাত্রা! ভারতের 'ভয়ঙ্কর সুন্দর' ৭ রেলপথ কোনগুলো জানেন? দেখুন ছবিতে...
এমনই একটি "বাস্থা"। সদ্য তৈরি হয়েছে এই হোম স্টে'টি। পাশ দিয়ে বইছে তুরুকখোলার জল। সারাবছরই আওঅঅন মনে বইতে থাকে পাহাড়ি ঝর্ণা। একেবারে ঢিল ছোঁড়া দূরত্ব দু'দুটি কমলালেবুর বাগান! ইচ্ছে হলে ট্রেকিংও করতে পারেন এখানে এসে। সকাল সকাল বেড়িয়ে পড়তে পারেন অহলদারা, লাটপাঞ্চারের ভিউ পয়েন্টে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মোড়া সবুজ পাহাড় যেন বলে দেয় নির্বিঘ্নে ছুটি কাটানোর আসল ডেস্টিনেশন। আবার পর্যটকেরা চাইলেই যেতে পারেন খরস্রোতা তিস্তায়। সেখানে রিভার র্যাফটিং করে আবার ফিরে আসা। লাঞ্চ সেরে আবার বেড়িয়ে যেতে পারেন মংপুর পথে। বিশ্বকবির স্মৃতি বিজরিত রবীন্দ্র ভবনে। যেখানে আজও কবিগুরুর মিউজিয়মের টানেই অনেকটা সময় কেটে যাবে পর্যটকদের।
advertisement
আরও পড়ুন: শীতের ছুটিতে বরফের মাঝে একটু উষ্ণতার জন্য! দেশের ৫ সেরা ডেস্টিনেশন চিনুন
সন্ধেয় ফিরে বন ফায়ার হোম স্টে'তেই। সঙ্গে হতেই পারে গরমাগরম ফ্রায়েড মোমো আর কফি! একেবারে ঘরোয়া পরিবেশ। চিকেন, মাছ, ডিম তো আছেই। চাইলেই পেতে পারেনি হরেক রকম নেপালি ফুডও। অর্গানিক উপায়েই চাষবাস হয় এখানে। এর জন্যে মাথাপিছু খরচ দেড় হাজার টাকা। বড় দিনের ছুটিতে সিটংয়ের প্রেমেও পড়তে পারেন পর্যটকেরা। শিলিগুড়ি থেকে দূরত্ব ৫৫ থেকে ৬৫ কিলোমিটার।
কীভাবে যাবেন: (১) এনজেপি বা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে মংপু হয়ে সিটং।(২) এনজেপি বা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে কার্শিয়ং, দিলারাম হয়ে সিটং।(৩) এনজেপি বা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে কালীঝোরা, লাটপাঞ্চার হয়ে সিটং। এই শীতের ছুটিতে একবার ঘুরে আসুন, নিরিবিলি এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রামে।