আরও পড়ুন: ১০০০ টাকা নিয়ে এই দেশে গেলেই হবে ৩ লাখ, সস্তায় ছবির মতো সুন্দর বিদেশ ঘুরতে যাবেন নাকি?
পুলিশের তরফে ফেসবুক পোস্টে লেখা হয়েছে, তদন্তে নেমে মেয়েটির স্কুল থেকে শুরু করে দেহ আবিষ্কারের জায়গা পর্যন্ত ‘সমস্ত সিসিটিভি খুঁটিয়ে দেখে তদন্তকারী অফিসার পরেশ চিহ্নিত করেন মাটিগাড়ার লেনিন কলোনি নিবাসী মহম্মদ আব্বাসকে। যার সাইকেলের পিছনে বসে মেয়েটি ঘটনাস্থলের দিকে যাচ্ছে, এই ফুটেজ হাতে আসে পুলিশের’।
advertisement
আরও পড়ুন: কে চালাবেন বন্দে ভারত! দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে হাতাহাতি ট্রেনের চালকদের, ভাইরাল ভিডিও
আব্বাসকে গ্রেফতার করা হয়, জেরার মুখে সে কবুল করে অপরাধ। মেয়েটিকে রবীন্দ্রপল্লীনগরের নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে, এবং তারপর খুন। মেয়েটি বাধা দিতে চেয়েছিল প্রাণপণ, আব্বাস ইট দিয়ে বারবার মেয়েটির মাথায় আঘাত করে খুন করে।
ঘটনার তদন্তে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শিলিগুড়ির পুলিশ কমিশনার সি সুধাকর। সমস্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ জোগাড় করে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। তারপরে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়, ঘটনার ১৩ মাসের মধ্যে ফাঁসির আদেশ দিল আদালত। এরপরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে
