আসলে সকলের ইচ্ছা থাকে বড় মায়ের দর্শন করার। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের তথা শিলিগুড়ির মানুষের ইচ্ছে থাকলেও নৈহাটিতে গিয়ে এতটা পথ পেরিয়ে সকলের পক্ষে বড়মা দর্শন সম্ভব হয়ে ওঠে না । সেই ভাবনা থেকেই শহরবাসীর কথা ভেবে নৈহাটির বড়মার মূর্তি তৈরি করছে পুজো কমিটি। নৈহাটির বড়মার মূর্তির উচ্চতা ২১ ফুট। সেই মাপেই এখানেও মূর্তি তৈরি হয়েছে ।
advertisement
আরও পড়ুন – উত্তর থেকে দক্ষিণ… শহরজুড়ে শীতের আমেজ! দীপাবলিতে আরও নামবে পারদ, সতর্কতা হাওয়া অফিসের
তিনি এখানে দক্ষিণাকালী রূপে পুজিত হবেন ৷ মাচা বেঁধে সিঁড়ি দিয়ে উঠে প্রায় ৪ মাস সময় ধরে শিলিগুড়ির মৃৎশিল্পীরা তৈরি করেছেন ২১ ফুট লম্বা ও ২০ ফিট চওড়া বড়মার প্রতিমা। ইতিমধ্যেই মায়ের সমস্ত অলংকার পরিয়ে দেওয়া হয়েছে। চার দিন ব্যাপী এই কালী পুজোয় এবার সকলের মন জয় করে নিতে পারবে বলে আশাবাদী ক্লাব কর্তৃপক্ষ।
মহামায়া স্পোর্টিং ক্লাবের সম্পাদক দুলাল পাল বলেন, ‘শিলিগুড়ি তথা উত্তরবঙ্গবাসীর পক্ষে নৈহাটিতে গিয়ে বড়মার দর্শন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। সেই চিন্তা ভাবনা থেকেই এখানে বড় মা-কে স্থাপন করা হয়েছে। মা সহায় থাকলে আমরা প্রতিবছরই এই বড়মার পুজো করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যেই বড় মায়ের দর্শন পেতে শহরবাসীর মধ্যে দারুণ উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত তথা আশেপাশের জেলা থেকেও মানুষ আসছে।”
উত্তরবঙ্গের বড়মার দর্শন হায়দারপাড়া বাজারের রাস্তা ধরে সোজা চলে আসতে হবে শিলিগুড়ি হায়দারপাড়ার মহামায়া স্পোর্টিং ক্লাব।
অনির্বাণ রায়





