প্রসঙ্গত বাবুপাড়া গোশালার পাশের এই মন্দির যখন স্থাপনা হয়েছিল তখন আশেপাশে খুবই অন্ধকার ছিল। মন্দিরে আলো জ্বালিয়ে রাখার প্রবণতা থেকেই এই অখন্ড জ্যোতির বিষয়টি মাথায় আসে ভক্তদের। তারপর সকলে মিলে এই প্রদীপ জ্বালানো হয়। তবে আশ্চর্যের বিষয়ে এই প্রদীপ আজও নেভেনি । স্বাভাবিকভাবেই সকলের মনেই প্রশ্ন জাগে যে এই প্রদীপ কি কোনদিনও নেভেনি? আসলে ঠিক তা নয়। প্রতিদিনই আহুতি দিয়ে প্রদীপ জ্বালানো হয়। মন্দিরের পন্ডিত গৌরব সুবেদী বলেন, ‘সবার মনে একটাই প্রশ্ন থাকে যে এই মন্দিরের প্রদীপ কোনদিনও নেভে না কেন। আসলে যখনই মন্দিরের প্রদীপ নেভার আগেই পাশে নতুন প্রদীপ এনে আহুতি দিয়ে পুজো করে তারপর সেই প্রদীপ দিয়ে আবার অখন্ড জ্যোতি জ্বালানো হয়।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
মন্দির কমিটির সেক্রেটারি রমেশ কুমার চাচান বলেন, ‘ আমার নিজের হাতে আমি এই প্রদীপ জ্বালিয়ে ছিলাম। মন্দিরকে সবসময় আলোকিত রাখার জন্যই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আজ মন্দির অনেক বড় করে তৈরি হচ্ছে। আগামীতে বড় আকারে অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালের ৩১ শে জানুয়ারি থেকে ৭ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পঞ্চমুখী বালাজি দরবারের নতুন মন্দিরের স্থাপনার সময় বড় আকারে ১১ টি দিব্য মন্দিরের পূজা অর্চনার সূচনা করা হবে।
অনির্বাণ রায়