আরও পড়ুনঃ রঙ খেলার আগে মুখে-গায়ে-হাতে এই জিনিস লাগানো মাস্ট! ত্বকের সৌন্দর্য থাকবে অটুট, আরও বাড়বে গ্লো
দোকানের কর্নধার সুবল বিশ্বাস জানান, “দীর্ঘ প্রায় ৩৩ বছরের বেশি সময় ধরে এই চপের স্বাদ ও মান অপরিবর্তিত রেখেছেন তিনি। তাই তাঁর দোকানের এই চপ খেতে শুধু কোচবিহারের নয় জেলার বাইরের ও বহু মানুষ এসে থাকেন। তাঁর এই চপের দোকানে রয়েছে ভেজিটেবল চপ, চিংড়ির চপ, চিকেন চপ, ডিমের চপ এবং মাংসের চপ। তাই সন্ধ্যে নামলেও কোচবিহারের মানুষেরা ভিড় জমায় এই দোকানে। অনেকেই তো অনেকটা দূর থেকে আসেন সন্ধ্যের সময় চপের আমেজে মেতে উঠতে।”
advertisement
দোকানের এক গ্রাহক রেশমী সরকার জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকা এই চপের দোকান জনপ্রিয়তা লাভ করেছে সকলের মধ্যে। ফলে জেলায় অন্যান্য চপের দোকানের থেকে এই চপের দোকানে ভিড়ের মাত্রা বেশি। আজ পর্যন্ত এই চপের মধ্যে সেই প্রথম সময়ের মতোই স্বাদ পাওয়া যায় এমনটাই জানান বহু মানুষ। এই দোকানের চপ খেতে দারুণ সুস্বাদু। অন্যান্য দোকানের তুলনায় এই দোকানের চপ একেবারেই আলাদা। এই দোকানের চপের দাম রয়েছে সকলের সাধ্যের মধ্যে। মাত্র ১৫ টাকা থেকে শুরু হয় এই দোকানের চপের দাম। বহু ক্রেতারা দোকান শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভিড় জমাতে শুরু করেন।”
দীর্ঘ সময় পরেও এই দোকানের চপ আজও সমান জনপ্রিয় জেলার বুকে। জেলার মানুষদের কাছে সন্ধ্যে নামলেই এক আকর্ষণের জায়গায় পরিণত হয় এই চপের দোকান। তাইতো বহু দূর-দূরান্তের মানুষেরাও এই দোকানে ভিড় করেন।
Sarthak Pandit