আরও পড়ুন: শিক্ষক যখন ভক্ষক, ক্লাসের মধ্যেই কন্যাসম ছাত্রীদের সঙ্গে যা করলেন ‘স্যার’
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, তাদের এলাকায় কোশী নদী ফুলেফুঁপে উঠেছে। নদীতে জলস্ফীতির কারণে ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে বহুবার ভিটেমাটিহীন হতে হয়েছে তাদের। তাই সেচ দফতর ভাঙন প্রতিরোধের জন্য কাজ শুরু করেছিল। ঠিকাদার স্থানীয় শ্রমিকদের মাধ্যমে ভাঙন প্রতিরোধের কাজ করছিলেন। কিন্তু ভূতনিবাসীর একাংশ সম্প্রতি পশ্চিম রতনপুরে এসে ঠিকাদারকে ভয় ভীতি দেখিয়ে তাড়িয়ে দিয়ে কাজে বাধাদান করেন। এরপরই থমকে যায় কাজ। যার ফলে ভাঙন দেখা দেয় এলাকায়। তারা চান সেচ দফতর পুনরায় ভাঙন প্রতিরোধের কাজ শুরু করুক। যাতে নদী ভাঙনের হাত থেকে তারা রক্ষা পান।
advertisement
আরও পড়ুন: পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ক্যাম্প বিধায়কের, সমস্যায় পড়লেই যোগাযোগের নম্বর দিয়ে রাখলেন
শুধু কোশী নদী নয় জেলার গঙ্গা, ফুলাহার, কালিন্দ্রী, মহানন্দা সহ একাধিক নদীর জলস্তর বাড়ায় ভাঙন পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে জেলা জুড়ে। যার ফলে সমস্যায় পড়েছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা। তবে ভাঙন রোধের কাজে বাধাদানের মত ঘটনা চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে জেলাবাসীদের মধ্যে।