সংগ্রহশালা কর্তৃপক্ষের দাবি ইতিমধ্যেই এই শিল্পকলা দেখতে লোক আসছেন দলে দলে । আগামীতে সেই সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই মনে করছেন তারা। স্কুল-কলেজের ছোট ছোট পড়ুয়াদেরও সংগ্রহশালার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। পাল-সেন যুগের বিষ্ণু মূর্তি, উমা মহেশ্বর, নবগ্রহ, মহিষাসুরমর্দিনী, মহাদেব পাথরের মূর্তি রয়েছে ।
আরও পড়ুন: হাতে মাত্র একদিনের ছুটি? শহরের কোলাহল ছেড়ে ঘুরে আসুন ধামজা ফরেস্ট থেকে
advertisement
শুধু তাই নয় অষ্ঠম থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত ওই যুগের কারিগর শিল্পীদের হাতে তৈরি অষ্ঠধাতুর মূর্তিতেও ভরা রয়েছে সংগ্রহশালার আরও একটি ঘর। যার সবটাই কোনও না কোনও সময় ইতিহাসবিদ বা বিশিষ্ট মানুষরা এই সংগ্রহশালাকে দান করেছেন।
আরও পড়ুন: কর্ম জীবন থেকে অবসর নিয়েছেন? আপনার জন্য রয়েছে সরকারি চাকরির বিরাট সুযোগ
আপাতত এই সংগ্রহশালা দেখতে পর্যটকদের একাংশ আসছেন। শহরে ঢুকতে বা ফিরে যাওয়ার আগে সংগ্রহশালায় ঘুরে যাচ্ছেন। দেখে নিতে পারছেন উত্তরের একাধিক ইতিহাস। পাশাপাশি প্রত্যক্ষ করছেন একাধিক উন্নতমানের শিল্পকর্ম। একাধিক পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছেন তারা।
সংগ্রহশালার সহকারি তত্ত্বাবধায়ক ড মলয় সাহা বলেন, “আমাদের এই সংগ্রহশালায় পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছেন। পর্যটকেরা আসছেন, এছাড়াও এই সংগ্রহশালায় থাকা পাল-সেন যুগের ইতিহাস যে কোনও গবেষক বা পড়ুয়ার কাছে অন্যতম আকর্ষণ হতে পারে।”
অনির্বাণ রায়