আরও পড়ুন- দেখা করলেন রাহুল গান্ধিও, হাসপাতালে কেমন আছেন প্রবীণ নেতা লালু প্রসাদ যাদব?
অভিষেক আরও জানান, প্রায় আধ ঘণ্টা তিনি দোমোহোনী হাট ঘুরে দেখেন। মানুষের আস্থা এখনও তৃণমূলের দিকেই রয়েছে বলে দাবি করেন অভিষেক। “এখানের মানুষ আমাদের জন্য দরজা খুলে রেখেছেন আর আমাদের নেতা কর্মীরা পৌঁছতে পারছেন না। সেই চেয়ারে বসে পড়েছে বিজেপির নেতারা,” বলেন অভিষেক।
advertisement
উত্তরবঙ্গকে বাংলা থেকে বিচ্ছিন্ন করার প্রসঙ্গে অভিষেক বলেন, “যারা উত্তরবঙ্গ, উত্তরবঙ্গ করে বাংলা ভাগ করতে চায় তাঁদের জানিয়ে রাখি, মমতা বন্দোপাধ্যায় যতদিন আছেন ততদিন পৃথক রাজ্য কেউ করতে পারবে না।” অভিষেক আরও জানান, ব্যারাকপুর, ঝাড়গ্রাম, হলদিয়া, ডায়মন্ড হারবারে সভা করলে কেউই দক্ষিণবঙ্গে সভা বলেন না৷ তাহলে কেন উত্তরবঙ্গ বলা হবে? “উত্তরবঙ্গ, দক্ষিণবঙ্গ বলে কিছু হয় না। এটা বঙ্গ। এটা বাংলা। উত্তরবঙ্গ, দক্ষিণবঙ্গ আবার কী? এখন থেকে চিহ্নিত করতে হবে কারা ভাগ চায়। তৃণমূলের সংবিধানে উত্তরবঙ্গ বলে কিছু নেই।”
আরও পড়ুন- রাষ্ট্রপতির বাড়িতে লুকনো টাকা! ভাইরাল শ্রীলঙ্কার বিক্ষোভকারীদের টাকা গোনার ভিডিও
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন নিজের “এক ডাকে অভিষেক” কর্মসূচির প্রচার করে জানান, “এবার জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারেও এক ডাকে অভিষেক। নম্বর হল ৭৮৮৭৭৭৮৮৭৭। সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা। কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকলে আমাকে জানাবেন৷ জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েতে কাজ না হলে জানান, ব্লকে অভিযোগ থাকলে আমাকে জানান।”
দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা দিয়ে অভিষেক বলেন, “হয় তৃণমূল কংগ্রেস করুন না হয় ঠিকাদারি করুন। তৃণমূলের প্রার্থী আপনি তবেই হবেন যদি মানু্ষের কাছে আপনার গ্রহণযোগ্যতা থাকে। তাহলেই টিকিট পাবেন।”