কালীপুজো অর্থাৎ দীপাবলি উপলক্ষে মালদহ শহরের হায়দারপুরে এক মোমবাতি কারখানায় মোমবাতির যোগান দিতে ব্যস্ততা লক্ষ্য করা গেল কারিগরদের। সারা বছর বাজারে তেমন চাহিদা না থাকলেও কালীপুজো উৎসবে ব্যাপক চাহিদা থাকে মোমবাতির। ছোট থেকে বড় রংবেরঙের একাধিক ডিজাইনের মোমবাতি তৈরি করা হচ্ছে কারখানায়। শুধু তাই নয় দীপাবলিতে বিশেষ আকর্ষণ দিতে প্রায় তিন ফুটের মোমবাতিও তৈরি করা হচ্ছে। দাম একেবারে সাধ্যের মধ্যে, ৩০০ টাকার কিছু কম বেশি।
advertisement
আরও পড়ুন: এবার আরও সহজে হবে কৃষ্ণনগরের ‘জাগ্রত’ বুড়িমা দর্শন! জগদ্ধাত্রী পুজোর আগে বড় উপহার নিয়ে হাজির পুরসভা
মালদহের এক মোমবাতি ব্যবসায়ী জানান, “গত বছরের তুলনায় এই বছর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে মোমবাতির। সারা বছরই মোমবাতি তৈরি করে বাজারে পাইকারি দরে দেওয়া হয়। তবে কালীপুজো অর্থাৎ দীপাবলির আগে চাহিদা বেশি থাকায় মোমবাতি তৈরি করতে ব্যস্ত থাকতে হয়। আগের বছরের তুলনায় এ বছর মোমের দাম অনেকটাই কমেছে। তাই বেশি মুনাফা লাভের আশঙ্কা হয়েছে। প্রায় ২৫ ধরনের রংবেরঙের বিভিন্ন ডিজাইন ও সাইজের মোমবাতি তৈরি করা হয়। পাশাপাশি ক্রেতাদের বিশেষ আকর্ষণ দিতে তিন ফুটের রঙিন মোমবাতি তৈরি করা হচ্ছে।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বাজারে আধুনিক যুগের আলোকসজ্জা আসলেও চাহিদা হারায়নি মোমবাতি। যুগ যুগ ধরে চলে আসা রীতি রেওয়াজ অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী মোমবাতির চাহিদা আজও অতুলনীয়। আলোর উৎসবে প্রদীপ সহ ডিজিটাল প্রযুক্তির আলোকসজ্জার পাশাপাশি বাজার মাতাচ্ছে যুগ যুগ ধরে ব্যবহার হয়ে আসা এই মোমবাতি।