আরও পড়ুন: ‘১৫ নয়, ২৪ টুকরো করব’! স্বামীকে হুমকি, প্রেমিকের সঙ্গে পালাল ৪ সন্তানের মা
শহর থেকে ক্রমশ জলাভূমি উধাও হওয়ার ঘটনা নতুন নয়। একাধিক জলাশয় আবর্জনায় পূর্ণ ও বিপন্ন। এর আগে জলাভূমির তালিকা করে সেগুলো বাঁচানোর আরজি জানিয়েছেন পরিবেশপ্রেমীরা।জলাভূমিকে বলা হয় প্রকৃতির কিডনি। শহরকে সুস্থ রাখতে এই কিডনির ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু শহরের অনেক জলাভূমি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। কিছু আবর্জনায় পরিপূর্ণ, নষ্ট হয়ে যেতে বসেছে। তেমনই একটি জলাভূমি শহরের মধ্যে বয়ে যাওয়া আত্রেয়ী খাঁড়ি। যা শহরবাসীর দাবিকে মান্যতা দিয়ে পুনরুদ্ধারের চেষ্টা চলছে। এখনও শহরে অন্তত ৩০- ৪০ টি জলাভূমি বেঁচে আছে।
advertisement
আরও পড়ুন: টালমাটাল অবস্থা…! হ্যামিল্টনগঞ্জ স্কুলে বিজ্ঞান বিভাগে রইল না কেউ, এবার কী হবে?
কিন্তু নেপালি পাড়া,পদ্মপুকুর, বিশ্বাস পাড়া, বঙ্গী, তালপুকুর, কুন্ডু কলোনী, রবীন্দ্র নগর কলোনীর পুকুরগুলি বেহাল। চকভবানি, চৌরঙ্গী এলাকার জলাশয়গুলি সংস্কারের অভাবে কচুরিপানায় ভর্তি। সৃজনী সংঘ – খিদিরপুর সংলগ্ন এলাকার পুকুর দূষণের শিকার। সাড়ে তিন নম্বর এলাকায় অবস্থিত জলাশয়ে কঠিন বর্জ্য ফেলা হয়। জলাশয় যেন আর নেই। আত্রেয়ী খাঁড়ি বা ডাঙ্গা খাঁড়ি দখলে – দূষণে জেরবার। পুরসভা থেকে আবর্জনা না ফেলার আবেদনেও জনগণের সাড়া কম। একাধিক জলাশয় ভরাট করে ফ্ল্যাট গড়ে উঠছে বলে অভিযোগ পরিবেশপ্রেমীদের। তাছাড়াও, নির্বিচারে গাছ কেটে কংক্রিটের জঙ্গল তৈরি হচ্ছে শহরে।বিশেষজ্ঞদের দাবি, আগামী দিনের নগরায়নের ফলে গড় তাপমাত্রা আরও বাড়বে। তাপপ্রবাহ বাড়বে। বাড়বে গরমের দিন, উষ্ণ রাতের সংখ্যাও।
সুস্মিতা গোস্বামী