দোকানের কর্নধার প্রসেনজিৎ ঘোষ জানান, ‘তাঁর শ্বশুরবাড়ি কলকাতায়, এছাড়াও বিভিন্ন কাজে কলকাতায় তাঁকে যেতে হয়। সেখানে এই ধরনের খাবার বেশ ভাইরাল। এই বিষয়টি মাথায় রেখে তিনিও সাত-আট মাস আগে এই দোকান শুরু করেন। প্রথম দিন কিছুটা ব্যবসা খারাপ হলেও, দ্বিতীয় দিন থেকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে তাঁর দোকানের বিক্রি দেখলে অবাক হবেন সকলে। সকাল হতেই বহু মানুষ আসেন তাঁর দোকানে পুরি-তরকারি খেতে। যদিও তিনি বিষয়টি অনেকটাই উপভোগ করেন। তবে শুধুই জেলা নয়, জেলার বাইরের মানুষেরাও তাঁর দোকানে আসেন।’
advertisement
তিনি আরও জানান, ‘বর্তমানে জেলার মধ্যে তিনি এই সুযোগ দিচ্ছেন সকলকে। সকাল ৭টা থেকে ১১টা পর্যন্ত চলে এই দোকান। এর মধ্যেই রীতিমতো ভিড় জমে যায় বহু ক্রেতাদের।’ দোকানের গ্রাহক প্রবীর বল জানান, ‘জেলার মধ্যে এই দোকানের পুরি তরকারি বেশ অনেকটাই সুস্বাদু। এছাড়া মাত্র ২০ টাকায় তিনটে পুরি, আনলিমিটেড তরকারি আগে কোনও দোকানে পাওয়া যেত না। ফলে এই দোকানের প্রতি আকর্ষণ বাড়ছে বহু মানুষের। তবে সকালে এই দোকানে প্রচুর ভিড় থাকে। কেউ দাঁড়িয়ে খেয়ে থাকেন, আবার কেউ বাড়িতে নিয়ে যান।’
প্রায় সাত থেকে আট মাস আগে শুরু হওয়া এই দোকান বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। দিনের পর দিন আরও চাহিদা বাড়ছে এই দোকানের। আগামী দিনে কোচবিহারের নাম চারদিকে ছড়িয়ে দেওয়াই মূল উদ্দ্যেশ্য দোকানের কর্নধারের। তাইতো তিনি এই দোকানের এই বিশেষ অফার আরও বহুদিন পর্যন্ত চালিয়ে যাবেন এমনটাই জানিয়েছে তিনি। অনেক ক্রেতারাই দোকান খোলার আগেই এসে ভিড় করে থাকেন দোকানের সামনে।
Sarthak Pandit