ঝড়-বৃষ্টি, ধসের মধ্যেই চলছে দুঃসাহসিক উদ্ধার কাজ করছে বিআরও।প্রতিকূল আবহাওয়া পরিস্থিতির মধ্যেই BRO-র অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ফের একবার ধসে বিধ্বস্ত উত্তর সিকিমের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়েছে। মংগন জেলার গুয়াহাটি বেসের ডিফেন্স পাবলিক রিলেশন অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহেন্দ্র রাওয়াত বলেন, ‘রাস্তা থেকে বড় বড় পাথরের টুকরো সরাতে একাধিক মেশিন এবং শ্রমিক নিয়োগ করা হয়েছিল।
advertisement
আরও পড়ুন – Indian Cricket Team Coach: গৌতম গম্ভীরেই পড়বে সিলমোহর, এটা কি ভাল নাকি শুধুই দায়, ইন্টারভিউতে কী উঠে আসবে
অধিকাংশ রাস্তায় বর্তমানে সাফ করা গিয়েছে।সিকিম সরকারের তরফে এয়ারলিফেটর মাধ্যমে ওই পর্যটকদের উদ্ধারের ভাবনাচিন্তা করা হয়েছিল ৷ কিন্তু সেটাও সম্ভব হয়নি খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৷বিআরও প্রায় দু’দিনের মধ্যে ভেঙে যাওয়া সেতু পুনর্নির্মাণ করে ৷ ফলে আবার উত্তর সিকিমের সঙ্গে সড়কপথে আবার যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয় ৷
উত্তর সিকিমের বিপদসংকুল পাহাড়ি পথ টুং থেকে মঙ্গন পর্যন্ত পায়ে হেঁটে সরিয়ে আনা হয়। প্রথম ব্যাচে মোট ৯ জন পর্যটক ছিলেন। তাঁরা সকলেই চুংথাংয়ের গুরুদুয়ারায় আটকে পড়েছিলেন।বৃষ্টির মধ্যেই ধসে ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক দুর্গম পথ পার করে পর্যটকদের হেঁটে আসতে হয়েছে। উদ্ধারকারী দলটি অত্যন্ত যত্ন সহকারে এবং নিরাপত্তা মাধ্যমে উদ্ধারকাজটি পরিচালনা করেছে। আটকে থাকা পর্যটকদের মধ্যে সমীর গুপ্তা বলেন, “আমরা দশ দিন আগে সিকিমে ঘুরতে এসেছিলাম প্রবল বৃষ্টিপাতের ছেলে আমরা লাচুং -এ ফেঁসে যাই। বিয়ারের তৎপরতায় আজ আমরা বিপদ মুক্ত জায়গায় এসেছি। তাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।’
Anirban Roy