এর পাশাপাশি কৃষ্ণ কল্যানীর অফিস থেকে কিছু নথি তদন্তকারী অফিসাররা তাদের সঙ্গে নিয়ে যান। তবে এই বিষয় নিয়ে তদন্তকারী অফিসারদের তরফ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। কৃষ্ণ কল্যানীকে তদন্তকারী অফিসাররা তাঁর অফিসে নিয়ে যাওয়ার পর সেখানেও চলে নথি সংগ্রহের কাজ।
advertisement
প্রসঙ্গত, বুধবার সাত সকালেই কৃষ্ণ কল্যানীর বাড়িতে পৌঁছে যান আয়কর ও ইডি আধিকারিকরা। ৪টি গাড়ি করে আসেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। বাড়ি ও অফিস, দুই-ই ঘিরে রেখে চলে তল্লাশি। বিধায়কের বিভিন্ন ব্যবসা রয়েছে বলে খবর। স্থানীয়দের কথায়, ছোটো একটা ব্যবসা থেকে আচমকা উত্থান হয় কৃষ্ণ কল্যাণীর। একথা নিজেও অবশ্য বহু বার বলেছেন বিধায়ক। বিশাল বাংলো স্টাইল বাড়ি, বিশাল বহুতল অফিস। আচমকাই গড়ে ওঠে সব। ২০১৬-২০১৭ সালের পর। এখন সেই উত্থানের পিছনে কোনও রকম অসঙ্গতি রয়েছে কিনা, সেটাই এবার আয়কর ও ইডি আধিকারিকরা খতিয়ে দেখছেন।
আরও পড়ুন: ‘দাঁড়াও, শরীরে কী বাঁধা আছে, দেখি?’ জামা খোলাতেই যা মিলল, চক্ষু চড়কগাছ BSF-এরও
প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভা ভোটে বিজেপির হয়ে ভোটে জয় পান কৃষ্ণ কল্যাণী। বিধানসভার রেকর্ড অনুযায়ী, ২০২১ -এর বিধানসভা ভোটে বিজেপির টিকিতে রায়গঞ্জ কেন্দ্র থেকে জেতেন কৃষ্ণ কল্যাণী। কিন্তু তারপর আচমকাই দলবদল করেন কৃষ্ণকল্যাণী। পদ্মফুল থেকে ঘাসফুলে চলে আসেন। ২০২১-এর অক্টোবরেই তৃণমূলে যোগ দেন বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী।