আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে মালবাজার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। খবর পেয়েই নাগরাকাটা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়। হঠাৎ এই মৃত্যুর ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা চা বাগান ও আশপাশের গ্রামে। তবে দুর্ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে।
আরও পড়ুন: উধাও পুরো সংসদ, নেই ভোটার! বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভোটে জেতা পঞ্চায়েত সদস্যা এখন কাটাচ্ছেন এইভাবে
advertisement
এমন দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জলপাইগুড়ির ওই এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিনই শ্রমিকেরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ির মধ্যে ঝুলে ঝুলে কাজের উদ্দেশ্যে যাতায়াত করেন। প্রতিটি বাগান কর্তৃপক্ষ যদি শ্রমিকদের জন্য সঠিক পরিবহণের ব্যবস্থা করত, তাহলে এমন মর্মান্তিক ঘটনা হয়তো এড়ানো যেত।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
স্থানীয় বাসিন্দা রমেশ ওঁরাও জানান, “পিকআপ ভ্যানগুলিতে যখন শ্রমিকদের নিয়ে যাওয়া হয় তখন সেগুলি অত্যন্ত দ্রুত গতিতে যাতায়াত করে। স্বাভাবিকভাবেই এমন ভাবে যাতায়াতে জীবনের ঝুঁকি থেকে যায়। এমন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যদি বাগান কর্তৃপক্ষ কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাহলে এমন সমস্যার সমাধান হতে পারে। বাগান কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে বহু শ্রমিক রয়েছেন যাদের এইভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হবে না। আমাদের বাগান কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন তারা যেন এই বিষয়টি অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে দেখে।”