এ বিষয়ে জেলা বন দফতর আধিকারিক জিজু জায়েসপার জানান, ‘গঙ্গায় এই শুশুক বা ডলফিন প্রায় দেখা মেলে। নিয়মিত জেলার গঙ্গা নদীর বিভিন্ন প্রান্তে এই গাঙ্গেয় শুশুক গুলোর নিরীক্ষণ করা হচ্ছে। নিরীক্ষণের সময় প্রায় দশটা করে এই শুশুক দেখতে পাওয়া যায়। সেগুলো খাতা হিসাব করে রাখা হচ্ছে।’
advertisement
তিনি আরও বলেন, ‘এই নিয়ে আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। নদীর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দা এবং জেলেদের বলতে চাই। এই শুশুক যদি কারও জালে ধরা পড়ে তাহলে তারা যেন তাকে ছেড়ে দেন। এই শুশুককে ধরে রাখা আইনত অপরাধ। তাই যদি কেউ শুশুক মজুদ রাখে তাহলে তার বিরুদ্ধে কড়া আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গঙ্গায় প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের প্রাণী দেখা যায়। বর্তমানে মালদহের গঙ্গা তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক ভাঙ্গনের ফলে নদী ছড়িয়েছে গ্রামের গা ঘেঁষে। গভীর হয়েছে নদীর জল। তাই স্বভাবতই নদী তীরবর্তী গ্রাম এলাকায় দেখা মিলছে এই শুশুক বা ডলফিন। যাকে দেখতে নদী তীরবর্তী এলাকায় ভিড় জমাচ্ছেন অনেকে।
জিয়াম মোমিন