আরও পড়ুন: পাড়ে রয়্যাল বেঙ্গল, হরিণ, নদীতে কুমির…বর্ষাতে আরও সেজে ওঠে সুন্দরবন! ঘুরতে যেতে চান?
বাসিন্দাদের অভিযোগ, মূলত বৃষ্টির জল বেরোতে না পেরে ভরে ওঠে রাস্তাগুলো। যেসব এলাকার বিভিন্ন রাস্তা খানাখন্দে ভর্তি সেখানে জল জমে থাকার কারণে যে কোন সময় বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটছে। এমনকি পথচারীদের গায়ে জল ছিটে পড়ার কারণে অনেক সময়েই বাকবিতণ্ডার সৃষ্টি হচ্ছে। বহুদিন ধরেই এমন অভিযোগ করে আসছেন পুরবাসী।
advertisement
আরও পড়ুন: দুধ-ঘি ভাল মিলছে! কিন্তু রাস্তায় ভর্তি গরু-মোষ, ৮০০ খাটাল এই বড় শহরে, তারপর
বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক মিত্র জানান,”কিছু রাস্তা ভৌগোলিকগত অবস্থানের দিক থেকেই যথেষ্ট নীচু। সেখানে তেমন কিছু করার নেই। পুরসভা তরফে জল অবরুদ্ধ থাকা এলাকায় অত্যাধুনিক ড্রেন ক্লিনার মেশিনের মাধ্যমে ও আরও বেশি সমস্যা হলে পাম্প সেট লাগিয়ে জল বের করা হচ্ছে। নাগরিকদের বারবার ড্রেনে প্লাস্টিক না ফেলার আহ্বান জানানো হয়েছে। তারপরও সেই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। দ্রুত সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।\”
পুর প্রশাসনের কথায়, নাগরিকরা অসচেতনভাবে হাইড্রেনে প্লাস্টিক জাতীয় পদার্থ ফেলায় নিকাশির স্বাভাবিক প্রবাহ অবরুদ্ধ হচ্ছে। দীর্ঘক্ষণ কোথাও জল জমার অভিযোগ এলে পুরসভার তরফে ড্রেন ক্লিনার মেশিন নামিয়ে পরিস্থিতির মোকাবিলা করা হচ্ছে। যদিও পুরসভার তরফে বিগত বাম আমলে তৈরি নর্দমাগুলির মাস্টারপ্ল্যান বৈজ্ঞানিক উপায়ে তৈরি হয়নি বলে জানানো হয়েছে। বর্তমানে নর্দমাগুলির ঢাল ঠিক করে নিকাশি ব্যবস্থা ঠিক করা হচ্ছে।





