স্থানীয় বাসিন্দা শম্ভু বর্মন জানান, বঙতি নদী একসময় তাঁর বাড়ি থেকে বেশ কিছুটা দূরে ছিল। তবে ভাঙনের কারণে নদী বর্তমানে তাঁর বাড়ি থেকে হাত খানেক দূরত্বের মধ্যে চলে এসেছে। নদীর ভাঙনে তাই প্রতিনিয়ত আতঙ্কে রাত কাটাতে হচ্ছে। এমন আরও বেশ কিছু বাড়ি নদীর একেবারে কাছে চলে এসেছে। যেকোনও মুহুর্তে বাড়িগুলি নদীর গর্ভে চলে যেতে পারে। বছরের অন্যান্য সময় এই নদীতে জল থাকে না বললেই চলে। তবে বর্ষার মরশুম এলেই নদী একেবারে আগ্রাসী রূপ নিয়ে নেয়।
advertisement
আরও পড়ুন: জল শোধনের যন্ত্র অকেজো, ঘোলা জলে চরম দুর্ভোগ বালুরঘাটে! ব্যবসায়ীদের মুখে হাসি
এলাকার বাচ্চারা স্কুলে যেতে এবং মানুষ চলাচল করতে যে রাস্তা ব্যবহার করে, সেই রাস্তার একাংশও নদী গর্ভে তলিয়ে গিয়েছে। আগামী দিনে হয়ত এলাকায় আর রাস্তা থাকবে না বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন স্থানীয়দের কেউ কেউ। এলাকাবাসীদের অভিযোগ, সরকারিভাবে এখনও নদীর ভাঙন রোধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। যদিও খাপাইডাঙা পঞ্চায়েতে প্রধান হলধর রায় জানান, তাঁরা ইতিমধ্যেই জেলার প্রশাসনিক স্তরে কথা বলেছেন। দ্রুত নদীর ভাঙন রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সার্থক পণ্ডিত