ইতিহাসবিদদের মতে, প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় ধ্বংসাবশেষের পর ব্রিটিশ শাসনকালে মালদহে ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে উদ্যোগ দেখা দেয় ব্রিটিশদের। চারিদিকে নদী ঘেরা এই জেলায় ব্যাপক পরিমাণে চাষ হত নীল। সেই নীল চাষকে কেন্দ্র করেই সেই সময় গড়ে ওঠে একাধিক নীলকুঠি। যাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মালদহের মথুরাপুরের এই নীলকুঠি।
advertisement
স্থানীয় এক বাসিন্দা বিশ্বজিৎ দাস জানান, “ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি এই নীলকুঠি। বিগত কয়েক বছর আগে এই নীলকুঠি দেখতে এসেছিলেন নীলকর সাহেবের বংশধরেরা। তবে বর্তমানে এই নীলকুঠিটি জমিদার প্রকাশ সিংহ সিংহির মালিকানাধীন রয়েছে।”
পর্যটকদের আনাগোনা না থাকলেও ইতিহাসকে আজও বর্ণনা করে আসছে শতাব্দী প্রাচীন এই নীলকুঠি। আজও দ্বিতল বিশিষ্ট এই নীলকুঠিতে রয়েছে নীলকর সাহেবদের ব্যবহৃত বহু সামগ্রী। মালদহের ঐতিহাসিক এই নিদর্শন কে ঘিরে পর্যটন কেন্দ্র গড়ার দাবিও তুলেছেন স্থানীয়রা।
JM Momin





