জেলায় চিহ্নিত যক্ষা রোগীর সংখ্যা ১৪০০ জন। তবে কালচিনি ও কুমারগ্রামের মত চা বাগান এলাকায় যক্ষা সম্ভাব্য অজস্র। গ্রামীণ হাসপাতালগুলিতে টিকা দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। তবে এখনও এই রোগ অনেকেই লুকিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের জন্য বিশেষ করে চা বাগান এলাকাগুলিতে শুরু হবে ফিল্ড ভিজিট কর্মসূচি। স্বাস্থ্যকর্মী ও আশা কর্মীরা পৌঁছে যাবে চা বাগানের বাড়ি বাড়ি।
advertisement
আরও পড়ুন: ৮ মাস বন্ধ থাকার পর ফের খুলছে জয়গাঁর মহুয়া চা বাগান! কবে থেকে জানুন
চা বাগানের শ্রমিক মহল্লার অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং অপুষ্টির বিষয়টিকে যক্ষা রোগের বাড়বাড়ন্তের কারণ হিসেবে বলছে জেলা স্বাস্থ্য দফতর। নিক্ষয় মিত্রের প্রকল্প চা বাগানে প্রচার পায়নি বলেও স্বীকার করেছে স্বাস্থ্য দফতর। যার জন্য পুষ্টিকর খাবার চা বাগান এলাকাগুলিতে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি বলে এক কথায় মেনে নিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ডাঃ সুমিত গাঙ্গুলি জানান, “পুষ্টিকর খাবার যক্ষা রোগীদের অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান। এর জন্য নিক্ষয় মিত্রদের চাইছি আমরা। যক্ষা রোগীদের ছয় মাস কড়া ওষুধ খেতে হয়। এরজন্য অতিরিক্ত পুষ্টি দরকার। স্বাস্থ্য দফতর কারও মাধ্যম দিয়ে তা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিতে চায়।”
Annanya Dey