এবিষয়ে মিষ্টি বিক্রেতা জানান, “শীতকালে নলেন গুড়ের মিষ্টির চাহিদা এতটাই বেড়ে যায় যে বছরের অন্যান্য সময়ের চেয়ে এইসময় বেশি করে তৈরি করতে হয়। যাঁদের ব্লাড সুগার রয়েছে, তাঁরাও সব ভুলে এক আধদিন স্বাদ নেন নলেন গুড়ের রসগোল্লা এবং সন্দেশের। সারা বছরই সাদা রসগোল্লা ও কাঁচা সন্দেশের সঙ্গে সঙ্গে ঝাল রসগোল্লা ও বিভিন্ন স্বাদের সন্দেশ তৈরি হয়। কিন্তু শীতকালে নলেন গুড়ের রসগোল্লা এবং শুকনো সন্দেশ জাতীয় মিষ্টির চাহিদা বাকিগুলিকে ছাপিয়ে যায়।”
advertisement
আরও পড়ুন: ২৫ বছর ধরে বজায় রয়েছে ঐতিহ্য, আজও এই জায়গায় চলে মোরগ লড়াই
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ক্রেতারা জানাচ্ছেন, নলেন গুড়ের মিষ্টির স্বাদ শীতকালে আলাদা এক অভিজ্ঞতা দেয়। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৈরি নলেন গুড়ের গুণগত মান এবং মিষ্টির স্বাদ সারা বাংলায় জনপ্রিয়। নলেন গুড়ের মিষ্টান্নের বাজার যে শুধু শীতের আমেজে সীমাবদ্ধ তা নয়, বরং এটি স্থানীয় অর্থনীতির সঙ্গেও জড়িত। বড় আকারের রসগোল্লা এবং নলেন গুড়ের মিহি সুবাসে ভরা সন্দেশ শহরের ক্রেতাদের নজর কেড়েছে। শীতের সকালে এক কাপ চায়ের সঙ্গে নলেন গুড়ের মিষ্টান্ন উপভোগ করার জন্য মানুষের মধ্যে আলাদা উৎসাহ দেখা যায়। ফলে শহরের বাজারে শীতের নলেন গুড়ের মিষ্টান্ন যেন এক উৎসবের চেহারা নিয়েছে।
সুস্মিতা গোস্বামী





