স্থানীয় গ্রাহকদের থেকে জানা যায়, “দীর্ঘ দিন ধরে ওই পোস্ট অফিসে টাকা জমা রাখতেন স্থানীয় গ্রাহকরা। সেখানকার কর্মী রতন দাস টাকা জমা রাখতেন। তবে কম্পিউটারে নয় পাস বইয়ে মধ্যে হাতেই টাকার পরিমাণ লিখে দিতেন। সম্প্রতি, রতন দাসের বদলি হয়। সেখানে নতুন এক কর্মী কাজে যোগ দেন। এরপরই টাকা জমা না পড়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে গ্রাহকদের। গ্রাহকরা তাঁদের পাস বই নিয়ে টাকার পরিমাণ ক্ষতিতে দেখেন। তখন দেখা যায়, কারও ৭০ হাজার, কারও এক লক্ষ আবার কারও ২০ হাজার টাকা কম রয়েছে অ্যাকাউন্টে। এরপরই ক্ষোভে ফেটে পড়েন তাঁরা।”
advertisement
আরও পড়ুন: মহুয়া মৈত্রকে নিয়ে বড় ‘ঘোষণা’ মমতার! লোকসভার ‘টিকিট’ ঘিরে তুঙ্গে শোরগোল
ওই ব্রাঞ্চের বর্তমান পোস্ট মাস্টার আবির নাগ জানান, “গোটা বিষয়টি উর্দ্ধতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। মোট কত টাকা উধাও হয়েছে তা খতিয়ে দেখছে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ। টাকার গড়মিল রয়েছে এমন বেশ কয়েকটি পাস বই পাওয়া গিয়েছে। সেই বইগুলি সংগ্রহ করে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।”
আরও পড়ুন: সৌরভের ক্রিকেট অ্যাকাডেমির সামনে ধরনা মঞ্চ! অনুমতি দিল আদালত, আসল বিষয়টা কী?
তবে পোস্ট অফিসের এক কর্মীর থেকে এভাবে প্রকাশ্যে টাকা নয়ছয়ের বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে গ্রাহকদের মধ্যে। দোষীর উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানাচ্ছেন সকল গ্রাহকেরা।
—– Sarthak Pandit