TRENDING:

South Dinajpur News: নার্সিং হস্টেলে ঘুমন্ত ছাত্রীর কম্বলে টান! তারপর যা ঘটল...

Last Updated:

কম্বলে টান লাগতেই নার্সিং ছাত্রীরা জেগে যান

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দক্ষিণ দিনাজপুর: রাজ্যজুড়ে হাসপাতাল ও সংলগ্ন চত্বর নিরাপত্তা বেষ্টনীতে মুড়ে ফেলা হয়। তারপরেও বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে নার্সিং ট্রেনিং হস্টেলে রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতির তাণ্ডব। বালুরঘাট হাসপাতালেই পুরনো এবং নয়া দশতলা সুপার স্পেশালিটি ভবনের মাঝে রয়েছে মহিলাদের নার্সিং স্কুল। ওই স্কুলের মধ্যেই রয়েছে হস্টেল। যার চারিদিক অন্তত ১০ ফুট উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘেরা। নার্সিং ট্রেনিং হস্টেলের পূর্বাশা ব্লকে এক নার্সিং পড়ুয়ার ঘরে প্রাচীর টপকে ঢুকে দরজা ও জানালায় আঘাত। এরপরই জানালা দিয়ে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ।
advertisement

তবে কম্বলে টান লাগতেই নার্সিং ছাত্রীরা জেগে যান। তাঁদের চিৎকারে পালিয়ে যান অভিযুক্ত। সিসিটিভি ভেঙে ফেলেছে দুষ্কৃতী। এরপরেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় নার্সিং হস্টেল চত্বরে। বালুরঘাট নার্সিং স্কুল কর্তৃপক্ষ এনিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন বালুরঘাট থানায়। এই ঘটনা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় নিরাপত্তার ঘাটতি এখনও কতটা রয়েছে হাসপাতাল চত্বরে।

আরও পড়ুন: সাত মাসেই সব শেষ! প্রকল্পে কারচুপি হচ্ছে না তো! অতিষ্ঠ বাসিন্দারা

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

এই ঘটনার কথা জানাজানি হতেই সকালেই জেলা হাসপাতালে আসেন মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক, হাসপাতাল সুপার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। যদিও আধিকারিকদের দাবি, পূর্ব নির্ধারিত মিটিং করার জন্যই তাঁরা এসেছিলেন। মিটিং শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস জানান, “ঘটনার কথা তিনি শুনেছেন। এবিষয়ে জেলা পুলিশ সুপারের সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন। দুষ্কৃতী কে, তা চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেফতারের দাবী জানিয়েছেন তিনি।”

advertisement

ডিএসপি সদর বিক্রম প্রসাদ জানান, “খবর পেয়েই পুলিশ নার্সিং স্কুলে যায়। তদন্তে উঠে আসে মধ্যরাতে মদ্যপ অবস্থায় একজন পাঁচিল টপকে ভেতরে ঢোকে। অভিযোগ ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করার চেষ্টা করে। একটি সিসি ক্যামেরা ভেঙে নিয়ে যায়। পুলিশ সেখানকার অন্য সিসি ক্যামেরা দেখে অভিযুক্তকে শনাক্ত করে গ্রেফতার করেছে। জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এখনও পর্যন্ত যা উঠে এসেছে তাতে একজন ভেতরে ঢুকেছিল। বাইরে একজন ছিল। এই ঘটনায় দ্বিতীয়জনের ভূমিকা কি ছিল খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

advertisement

তবে আর জি কর কাণ্ডের পর রাজ্যের সব মেডিক্যাল হাসপাতালের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। এলাকায় সিসিটিভি বসানো হয়েছে। তারপরেও অভিযুক্ত কি করে হস্টেলে ঢুকে পড়ল? রাতে মহিলাদের নিরাপত্তাই বা কি? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
প্লাস্টিকের টব হাউইয়ের মতো উঠলেও, ফের বাজার ধরছে মাটির টব, হচ্ছে টাকা কামাই
আরও দেখুন

সুস্মিতা গোস্বামী

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
South Dinajpur News: নার্সিং হস্টেলে ঘুমন্ত ছাত্রীর কম্বলে টান! তারপর যা ঘটল...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল