রঙিন ঠান্ডা শরবত ‘মকটেল’ স্টলের প্রতি বহু লোক আকৃষ্ট হচ্ছে। শহরের বুকে ‘রিফ্রেসে’ ইতিমধ্যেই ভিড় জমাচ্ছেন সকল মানুষ। তাই ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী এই স্টলে মশলা জিরা সোডা, পুদিনা মশলা, অরেঞ্জ, ব্লু বেরি, লাইম লেমন, ফ্রুট বিয়ার, ম্যাংগো সহ মোট ১২ ধরণের ফ্লেবার রয়েছে। এই রঙিন ঠান্ডা পানীয় গ্লাসের মধ্যে দিয়ে তার সঙ্গে সোডা, কোল্ড ড্রিংকস, বরফের টুকরো মেশানো হচ্ছে। এই মকটেলের দাম প্রতি গ্লাস ১০ থেকে ১৫ টাকা। মধ্যবিত্তের কথা মাথায় রেখে যা অতি স্বল্প মূল্যেই পাওয়া যাচ্ছে এবং ক্রেতারাও এই মকটেলের প্রতি ব্যাপক আকৃষ্ট হচ্ছেন।
advertisement
সাধারণভাবে বোতলবন্দি পানীয়ের চাইতে বিভিন্ন ফ্লেবারের রঙিন পানীয় বেশি পছন্দ করেন সকলে। বাজারে দেখা মিলছে বহু ধরনের মকটেলের আকর্ষণীয় সব সম্ভার। শুরুতে তেমন চাহিদা না থাকলেও এবার বালুরঘাটের বাজারে নজর কেড়ে নিয়েছে এই আকর্ষণীয় রঙিন পানীয়। প্রতিদিন রকমারি মকটেল খেতে ভিড় জমাচ্ছেন অনেক ক্রেতারাই।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এবিষয়ে মকটেল বিক্রেতা অঙ্কুশ অমৃতম সাহা জানান, “অন্যান্য বছর তীব্র গরমে মানুষ সফট ড্রিংকসে তেষ্টা মেটালেও চলতি বছরে এই মকটেলের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন সকলেই। দোকান খোলার সঙ্গে সঙ্গেই দুপুর থেকেই বেশ ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বাচ্চাদের বিশেষভাবে মন কেড়েছে এই রঙিন পানীয়। গরম পড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদাও রয়েছে বাজারে বেশ। এর স্বাদের মধ্যে মিষ্টি এবং হালকা টক দুটিই রয়েছে। এর মধ্যে দেওয়া সোডা ও ফলের সিরাপ এই মকটেলের স্বাদ বাড়িয়ে তোলে অনেকটাই এবং নিজস্ব স্বাদ অনুযায়ী পছন্দের ফ্লেবার দিয়ে মকটেল বানিয়ে খাচ্ছেন সকলে।” এই রঙিন পানীয় যেহেতু একটু বেশি সুস্বাদু, তাই এর জনপ্রিয়তা কিছুটা হলেও বেশি। ছোট থেকে বড় সকলের মধ্যেই এই রঙিন পানীয় দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
সুস্মিতা গোস্বামী