কফিন বন্দি দেহগুলি মেডিক্যাল কলেজের মর্গে নামিয়ে নতুন করে কফিন বন্দি করে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। স্বর্গ রথ করে পরিবারের লোকেরা দেহগুলি নিয়ে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয়। মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রিন্সিপ্যাল ডক্টর পার্থ প্রতিম মুখোপাধ্যায় বলেন,মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক আধিকারিকেরা একত্রিত হয়ে সমস্ত ব্যবস্থা করেছেন। আমরা সমস্ত রকম সুব্যবস্থা করেছি। এখানে দেহগুলি নতুন করে কফিন বানিয়ে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
advertisement
আরও পড়ুন:
এদিন মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, জেলা শাসক নীতিন সিংহানিয়া, পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব সহ অন্যান্য প্রশাসনের কর্তা আধিকারিকেরা।মিজোরাম থেকে বিশেষ অ্যাম্বুলেন্সে করে মালদহ মেডিক্যালে কলেজ হাসপাতালের মর্গে পৌঁছলে সেখান থেকে প্রশাসনিক নিয়ম নীতি মেনে পরিবারের হাতে মৃতদেহ গুলি তুলে দেওয়া হয়।মালদহের জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া বলেন, “প্রথম ধাপে ১৮ টি দেহ পৌঁছল। আমরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেহগুলি চিহ্নিত করে পরিবারের লোকেদের হাতে তুলে দিলাম। সমস্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। আরও দুই ধাপে বাকি দেহ গুলি মালদহে পৌঁছবে।” একের পর এক ১৮টি মৃতদেহ স্বর্গ রথে করে প্রতিটি পরিবারের হাতে তুলে দিয়ে গন্তব্যস্থল অর্থাৎ বাড়ির উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে বাকি দেহগুলি অ্যাম্বুলেন্সে করে আনা হচ্ছে। নিখোঁজ সমস্ত দেহ গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
হরষিত সিংহ