ওই নাবালক পরিবারের লোকেদের সঙ্গে পতিরাম শিবমন্দিরে জল ঢালতে যাচ্ছিল। সেই সময় পেছন থেকে একটি টোটো এসে সজোরে ধাক্কা মারে। ঘটনায় গুরুতর জখম হয় ওই নাবালক। এরপরেই চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। এরপর ওই বালককে উদ্ধার করে আনা হয় বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে। অভিযোগ, জখম নাবালককে বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও দু’ঘণ্টা ধরে চিকিৎসক আসেননি। ফলে মৃত্যু হয় ওই নাবালকের।
advertisement
এবিষয়ে বালুরঘাট জেলা হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণেন্দু বিকাশ বাগ বলেন, “রোগীর অবস্থা খারাপ ছিল। তবে দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক দেরিতে এসেছিলেন। তিনি অভিযোগ পেয়েছেন, পুরো ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত করে দেখা হবে।”
অবশেষে মৃত্যুর প্রায় ঘণ্টা তিনেক পর হাসপাতাল ঘোষণা করে। এরই প্রতিবাদে সার্জিক্যাল ওয়ার্ডে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় উত্তেজিত পরিবার। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বালুরঘাট থানার আইসি শান্তিনাথ পাঁজা-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বালুরঘাট থানার পুলিশ।
সুস্মিতা গোস্বামী