আরও পড়ুন- উধাও হবে সব রোগ! ঝরবে মেদ, মন থাকবে ফুরফুরে! শুধু হাঁটুন এই ‘৬-৬-৬’ নিয়মে!
ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ও জিটিএ-র সঙ্গে পরামর্শ করে নানা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এদিনের বৈঠকে। মমতা জানান, এক থেকে দেড় মাস সময় নেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন কাজ করা হবে। পাহাড়ে বর্তমানে জিটিএ-তে ক্ষমতায় রয়েছে অনীত থাপার ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চা।
advertisement
অনীত থাপা বলেন, “প্রত্যেক বোর্ড ও জিটিএর সদস্যরা ছিল এখানে। পাহাড়ের DNA মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানেন। পাহাড়ে উন্নয়ন কী ভাবে করা যাবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কথা হয়েছে। সব গ্রামে হোম স্টে করা হচ্ছে। পাহাড়ে শান্তি রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। শুধু ভোট চাওয়ার বিষয় নয়।”
আরও পড়ুন- স্নানের জল গায়ে পড়লেই প্রস্রাব করে ফেলেন? কেন হয় এমন? ‘সত্যিটা’ জানলে অবাক হবেন
মমতা বলেন, “বোর্ড নিয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত হয়েছে, একটা মনিটরিং সেল খোলা হল। অনীত থাপা ও এল বি রাই সেটা দেখবে। জেলাশাসক দেখবে। চা বাগানে পাট্টা দেওয়া হচ্ছে। যেখানে জমি আছে সেখানে দেওয়া হবে। গোপাল লামাকে তামাং বোর্ডের দায়িত্ব দেওয়া হল।”