Walking Tips 6-6-6 Rule: উধাও হবে সব রোগ! ঝরবে মেদ, মন থাকবে ফুরফুরে! শুধু হাঁটুন এই '৬-৬-৬' নিয়মে!

Last Updated:
Walking Tips 6-6-6 Rule: সুস্থ থাকতে হাঁটতে হবে, তবে কীভাবে, কত ক্ষণ? উত্তর লুকিয়ে ৬-৬-৬ নিয়মে! জানলেই বাঁচার চাবি আপনার হাতে।
1/12
হাঁটার ৬-৬-৬ নিয়ম কী? আজকালকার দিনে শরীর নিয়ে কম-বেশি সবাই সচেতন। শরীর ফিট রাখতে চান অনেকেই। সমস্ত ব্যায়াম বা শারীরিক কসরতের মধ্যে হাঁটাকে অনেকেই কম গুরুত্ব দেন। কিন্তু জানেন কি, হাঁটাই সব রোগের দাওয়াই! সঙ্গে উধাও হবে মেদ। শুধু যদি জানেন সঠিক নিয়ম।
হাঁটার ৬-৬-৬ নিয়ম কী? আজকালকার দিনে শরীর নিয়ে কম-বেশি সবাই সচেতন। শরীর ফিট রাখতে চান অনেকেই। সমস্ত ব্যায়াম বা শারীরিক কসরতের মধ্যে হাঁটাকে অনেকেই কম গুরুত্ব দেন। কিন্তু জানেন কি, হাঁটাই সব রোগের দাওয়াই! সঙ্গে উধাও হবে মেদ। শুধু যদি জানেন সঠিক নিয়ম।
advertisement
2/12
অনেকে জানান, রোজ হাঁটছেন অনেকটা করে, তাতেও মেদ ঝরছে না, ফিটনেস বাড়ছে না। কেন হয় এমন? আসলে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে হাঁটা হচ্ছে না। ওজন বেশি হলে প্রতি ১ কিলোমিটার হাঁটলে বেশি ক্যালোরি ঝরবে, ওজন কম বা স্বাভাবিক হলে তুলনায় কম ক্যালোরি ঝরবে তাঁর।
অনেকে জানান, রোজ হাঁটছেন অনেকটা করে, তাতেও মেদ ঝরছে না, ফিটনেস বাড়ছে না। কেন হয় এমন? আসলে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে হাঁটা হচ্ছে না। ওজন বেশি হলে প্রতি ১ কিলোমিটার হাঁটলে বেশি ক্যালোরি ঝরবে, ওজন কম বা স্বাভাবিক হলে তুলনায় কম ক্যালোরি ঝরবে তাঁর।
advertisement
3/12
গবেষণা অনুসারে, প্রতিদিন সকালে ৩০ মিনিট হাঁটলে হৃদরোগের ঝুঁকি ৩৫% কমে যায়। সকালের তাজা বাতাস এবং বিপাকের একটি জাম্প স্টার্ট আপনাকে সারা দিন শক্তি এবং এনার্জি দিতে সাহায্য করে। এছাড়াও মর্নিং ওয়াক আপনাদের মন ও শরীরের সতেজতা বজায় রাখে।
গবেষণা অনুসারে, প্রতিদিন সকালে ৩০ মিনিট হাঁটলে হৃদরোগের ঝুঁকি ৩৫% কমে যায়। সকালের তাজা বাতাস এবং বিপাকের একটি জাম্প স্টার্ট আপনাকে সারা দিন শক্তি এবং এনার্জি দিতে সাহায্য করে। এছাড়াও মর্নিং ওয়াক আপনাদের মন ও শরীরের সতেজতা বজায় রাখে।
advertisement
4/12
সন্ধ্যায় ৩০ মিনিট হাঁটলে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ থেকে মুক্তি। পনাকে শুধু মানসিক প্রশান্তিই দেয় না, শরীরকেও ভালো ঘুমের জন্য প্রস্তুত করে। অফিস থেকে বেরোতে না পারলে অফিসের ফাঁকেই ২০ মিনিটের হাঁটা অভ্যসা করলে সারাদিনের ক্লান্তি থেকে মুক্তি পাবেন। তবে হাঁটতে হবে দ্রুত।
সন্ধ্যায় ৩০ মিনিট হাঁটলে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ থেকে মুক্তি। পনাকে শুধু মানসিক প্রশান্তিই দেয় না, শরীরকেও ভালো ঘুমের জন্য প্রস্তুত করে। অফিস থেকে বেরোতে না পারলে অফিসের ফাঁকেই ২০ মিনিটের হাঁটা অভ্যসা করলে সারাদিনের ক্লান্তি থেকে মুক্তি পাবেন। তবে হাঁটতে হবে দ্রুত।
advertisement
5/12
প্রতিদিন ৬0 মিনিটের হাঁটা শরীরকে ফ্যাট-বার্নিং মোডে যাওয়ার সুযোগ দেয়, যা হার্টের স্বাস্থ্য, ফুসফুস এবং স্ট্যামিনা উন্নত করে। ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস মেডিসিন অনুসারে, প্রতি সপ্তাহে ৩০-৬০ মিনিটের হাঁটা সমস্ত রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
প্রতিদিন ৬0 মিনিটের হাঁটা শরীরকে ফ্যাট-বার্নিং মোডে যাওয়ার সুযোগ দেয়, যা হার্টের স্বাস্থ্য, ফুসফুস এবং স্ট্যামিনা উন্নত করে। ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস মেডিসিন অনুসারে, প্রতি সপ্তাহে ৩০-৬০ মিনিটের হাঁটা সমস্ত রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
advertisement
6/12
তবে কী ভাবে হাঁটবেন, তার আছে এক সেরা নিয়ম। সেটিই হল ৬-৬-৬! ৬-৬-৬ হাঁটার নিয়ম হল একটি বিশেষ ফিটনেস রুটিন যার মধ্যে ৬ মিনিটের ওয়ার্ম আপ এবং ৬ মিনিটের কুল ডাউন-সহ সকাল ৬টা এবং সন্ধ্যা ৬টায় ৬০ মিনিট হাঁটার প্যাকেজ। এই রুটিন হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে, চাপ কমাতে এবং মানসিক স্বচ্ছতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
তবে কী ভাবে হাঁটবেন, তার আছে এক সেরা নিয়ম। সেটিই হল ৬-৬-৬! ৬-৬-৬ হাঁটার নিয়ম হল একটি বিশেষ ফিটনেস রুটিন যার মধ্যে ৬ মিনিটের ওয়ার্ম আপ এবং ৬ মিনিটের কুল ডাউন-সহ সকাল ৬টা এবং সন্ধ্যা ৬টায় ৬০ মিনিট হাঁটার প্যাকেজ। এই রুটিন হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে, চাপ কমাতে এবং মানসিক স্বচ্ছতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
advertisement
7/12
চিকিৎসকদের পরামর্শ হল, হাঁটার শুরুতে গতি থাকবে স্তিমিত। মাঝে দ্রুত, শেষে আবার স্তিমিত। এতেই সঠিক ব্যায়াম হবে শরীরের। সুস্থতা আপনার হাতের মুঠোয়।
চিকিৎসকদের পরামর্শ হল, হাঁটার শুরুতে গতি থাকবে স্তিমিত। মাঝে দ্রুত, শেষে আবার স্তিমিত। এতেই সঠিক ব্যায়াম হবে শরীরের। সুস্থতা আপনার হাতের মুঠোয়।
advertisement
8/12
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির একটি প্রতিবেদন অনুসারে: প্রতিদিন ন্যূনতম 10,000 বার পা ফেলার টার্গেট রাখুন। হাঁটা থেকে শারীরিক উপকারিতা পেতে হলে প্রতি ঘণ্টায় ৩ মাইল মোটামুটি দ্রুত গতিতে হাঁটুন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ, বিশেষ করে তরুণদের প্রতিদিন অন্তত ১৫০ মিনিটের জন্য হাঁটা উচিত।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির একটি প্রতিবেদন অনুসারে: প্রতিদিন ন্যূনতম 10,000 বার পা ফেলার টার্গেট রাখুন। হাঁটা থেকে শারীরিক উপকারিতা পেতে হলে প্রতি ঘণ্টায় ৩ মাইল মোটামুটি দ্রুত গতিতে হাঁটুন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ, বিশেষ করে তরুণদের প্রতিদিন অন্তত ১৫০ মিনিটের জন্য হাঁটা উচিত।
advertisement
9/12
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির একটি প্রতিবেদন অনুসারে: প্রতিদিন ন্যূনতম 10,000 বার পা ফেলার টার্গেট রাখুন। হাঁটা থেকে শারীরিক উপকারিতা পেটে হলে প্রতি ঘণ্টায় ৩ মাইল মোটামুটি দ্রুত গতিতে হাঁটুন।
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির একটি প্রতিবেদন অনুসারে: প্রতিদিন ন্যূনতম 10,000 বার পা ফেলার টার্গেট রাখুন। হাঁটা থেকে শারীরিক উপকারিতা পেটে হলে প্রতি ঘণ্টায় ৩ মাইল মোটামুটি দ্রুত গতিতে হাঁটুন।
advertisement
10/12
রুন, আপনার ওজন ৫৫ কেজি। সেক্ষেত্রে আপনি যদি মাঝারি গতিতে হাঁটেন, প্রতি কিলোমিটারে আপনার ক্যালোরি পুড়বে ৫০ - ৬০। যদি ৭০ কেজি ওজনের কেউ ঘণ্টায় ১ কিলোমিটার হাঁটেন, তবে তাঁর ক্যালোরি পুড়বে ৬০ - ৭৫।
ধরুন, আপনার ওজন ৫৫ কেজি। সেক্ষেত্রে আপনি যদি মাঝারি গতিতে হাঁটেন, প্রতি কিলোমিটারে আপনার ক্যালোরি পুড়বে ৫০ - ৬০। যদি ৭০ কেজি ওজনের কেউ ঘণ্টায় ১ কিলোমিটার হাঁটেন, তবে তাঁর ক্যালোরি পুড়বে ৬০ - ৭৫।
advertisement
11/12
৯০ কেজি ওজনের ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রতি ১ কিলোমিটার হাঁটলে ৮০- ১০০ ক্যালোরি পুড়বে। তবে এটি বদলে যাবে আপনি যদি সমতলে না হেঁটে ঢালু রাস্তা বা পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটেন। তখন উল্লিখিত সব ওজনের ক্ষেত্রেই বেশি ক্যালোরি খরচ হবে। জানেন কি, ধীরে হাঁটার চেয়ে দ্রুত হাঁটায় বেশি ক্যালোরি পোড়ে। ধরুন, ১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার বদলে ৫/৬ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে আপনি হাঁটলেন, এতে অনেক বেশি মেদ ঝরাবেন আপনি কয়েক দিন টানা হাঁটলেই।
৯০ কেজি ওজনের ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রতি ১ কিলোমিটার হাঁটলে ৮০- ১০০ ক্যালোরি পুড়বে। তবে এটি বদলে যাবে আপনি যদি সমতলে না হেঁটে ঢালু রাস্তা বা পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটেন। তখন উল্লিখিত সব ওজনের ক্ষেত্রেই বেশি ক্যালোরি খরচ হবে। জানেন কি, ধীরে হাঁটার চেয়ে দ্রুত হাঁটায় বেশি ক্যালোরি পোড়ে। ধরুন, ১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার বদলে ৫/৬ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে আপনি হাঁটলেন, এতে অনেক বেশি মেদ ঝরাবেন আপনি কয়েক দিন টানা হাঁটলেই।
advertisement
12/12
হার্ট সুস্থ রাখে- সকালে হাঁটা হার্টকে সুস্থ রাখে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
advertisement
advertisement
advertisement