প্রায় ১৬ রকম রান্নার সামগ্রী দিয়ে গোপালের ভোগ তৈরি করা হয়। ভক্তি ও উৎসাহের মধ্য দিয়ে এই বনভোজন অনুষ্ঠানে মাতেন গ্রামবাসীরা। বনভোজন উদ্যোক্তা নয়ন বিশ্বাস সরকার জানান, “শীতের মরশুমে যেভাবে বাঙালিরা পৌষ মাসে বনভোজনে মেতে ওঠেন ঠিক একইভাবে এই শীতের মরশুমে গ্রামবাসীরা মিলে গ্রামের শতাধিক বাড়ি থেকে আগত গোপাল ঠাকুরকে নিয়ে বনভোজনের আয়োজন করেছি।”
advertisement
আরেক উদ্যোক্তা রিনা প্রামাণিক জানান, “প্রায় সাত বছর ধরে গ্রামবাসীরা মিলে এই বনভোজনের আয়োজন করে আসছি। ভক্তি সহকারে বনভোজনের আয়োজন করা হয়। গ্রাম এবং আশেপাশে গ্রাম থেকে শতাধিক মহিলারা গোপাল ঠাকুরের মূর্তি নিয়ে এসে এই বনভোজনে শামিল হন।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এদিনের এই বনভোজনে গ্রামবাসীদের মধ্যে প্রবল উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা দেয়। গ্রামের বাড়ি বাড়ি থেকে শতাধিক গোপালকে একত্রিত করে বনভোজন উৎসবে মাতেন গ্রামের মহিলারা। পাশাপাশি এই বনভোজন উপলক্ষে আয়োজন করা হয় ভগবত পাঠ ও মেলার। গ্রামবাসীদের এমন আয়োজন নজর কেড়েছে সকলের।





