জানা গিয়েছে, এদিন সকালে প্রথমে বাঁধে ফাটল লক্ষ্য করা যায়। সেই ফাটলের ভিতরে জল ঢুকে তলিয়ে যায় বাঁধের বেশ কিছুটা অংশ। বাঁধ ভেঙে মুহূর্তে হু হু করে জল ঢুকতে শুরু করে গোটা ভুতনিতে। বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
advertisement
স্থানীয় এক বাসিন্দা গৌতম মন্ডল অভিযোগ করে বলেন, বাঁধ নির্মাণের সময়ই বলা হয়েছিল যে বাঁধ নির্মাণের কাজ ঠিক ঠাক হচ্ছে না। অন্যান্য বাঁধের তুলনায় অনেক নিচু এই বাঁধ। প্লাবন আশঙ্কায় ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীদের। এদিকে সাত সকালে এই খবর পেয়ে ভুতনির সেই বাঁধ এলাকায় ছুটে যান জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
মালদহ জেলা মহকুমা শাসক পঙ্কজ তামাং জানান, পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থায় রয়েছে। সেচ দফতরের তৎপরতায় কাজ শুরু হয়েছে। জল আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, বিপদসীমার ঊর্ধ্বে বইছে গঙ্গার জল। এরই মধ্যে এবার ফুলার এবং গঙ্গা নদীর জল একসঙ্গে ভুতনিতে ঢুকে প্লাবিত করতে চলেছে লক্ষাধিক ঘরবাড়ি।