TRENDING:

বর্ষায় ভেসে গিয়েছে যাতায়াতের একমাত্র বাঁশের সেতু! রোজগারের তাগিদে প্রাণ হাতে নিয়ে নিত্য যাতায়াত, অবশেষে মিলল সমাধানের আশ্বাস

Last Updated:

কালিন্দী নদীর জলে ভাসল পারাপারের একমাত্র বাঁশের সাঁকো। মালদহ জেলার ২টি ব্লকের প্রায় ১০টি গ্রামের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হল শহরের সঙ্গে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মালদহ, জিএম মোমিনঃ হঠাৎ কালিন্দী নদীর জল বেড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হল মালদহের প্রায় দশটি গ্রামের। নদীর জলে ভাসল পারাপারের একমাত্র বাঁশের সাঁকো। বর্তমানে নৌকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে পারাপার করছেন গ্রামবাসীরা। মালদহ জেলার ২টি ব্লকের প্রায় ১০টি গ্রামের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হল শহরের সঙ্গে।
advertisement

ইংরেজ বাজার ব্লকের লক্ষীঘাট, নগরাই ও রতুয়া দুই ব্লকের কোকলামারি, মোর্চা, চৌদুয়ার-সহ দশটি গ্রামের প্রায় কয়েক হাজার বাসিন্দা যাতায়াত করেন কালিন্দী নদীর লক্ষী ঘাট হয়ে। বাঁশের সাঁকো থাকায় সহজে নদী পার করে যাওয়া যেত শহরে। শুধু মানুষ নয়, এই সাঁকো হয়ে নদী পার করত মোটরবাইক, অ্যাম্বুলেন্স-সহ একাধিক দু’চাকা, চারচাকা গাড়ি।

advertisement

আরও পড়ুনঃ কম পয়সায় ব্রাউন সুগারের নেশা! পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে… মালদহে গোপন অভিযানে ফাঁস কুকীর্তি, কীভাবে সম্ভব?

তবে গত মাসে আচমকাই কালিন্দী নদীর জল বাড়ায় ভেসে যায় সেই বাঁশের সাঁকো। বর্তমানে প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে নৌকা করে নদী পার করতে হচ্ছে গ্রামবাসীদের। প্রতিদিনই প্রায় কয়েক হাজার গ্রামবাসী এই কালিন্দী নদী পারাপার করেন। ঝুঁকিপূর্ণ হলেও উপায় নেই। কেউ রোজগারের তাগিদে আবার কেউ চিকিৎসার জন্য এই নদী পার করে যান শহরে।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ আজব কাণ্ড মালদহে! ভাঙন এলাকায় বসেছে মেলা, কীসের টানে ধেয়ে আসছে ভিড়?

গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার করতে হচ্ছে নৌকায় করে। কখনও এক ঘন্টা তো কখনও দু’ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয় নৌকার অপেক্ষায়। বাঁশের সাঁকো না থাকায় এখন অনেক সমস্যা হচ্ছে। তাই পাকা ব্রিজের দাবি তুলেছেন গ্রামবাসীরা।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন জানান, এই ঘাট জেলা পরিষদের অধীনে। বর্তমানে জল বাড়ায় বাঁশের সাঁকো তুলে নেওয়া হয়েছে। নৌকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বনে ঘাট কর্তৃপক্ষকে সচেতন করা হয়েছে। গ্রামবাসীদের দাবি মতো পাকা সেতুর জন্য পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আশা করা হচ্ছে দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
বর্ষায় ভেসে গিয়েছে যাতায়াতের একমাত্র বাঁশের সেতু! রোজগারের তাগিদে প্রাণ হাতে নিয়ে নিত্য যাতায়াত, অবশেষে মিলল সমাধানের আশ্বাস
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল