পাহাড়ের মাঝে এই গ্রামটি খুব বেশি হলে ১০-১২টি পরিবার নিয়ে গড়ে উঠেছে। ভোরের পাখিদের কুঞ্জন এবং সন্ধ্যাবেলা পাহাড়ের মাঝে সূর্যকে ডুবে যেতে দেখে আপনার মনে অনেক শান্তির অনুভব হতে পারে। আপনি চাইলে গ্রামের আশেপাশের পাহাড়ে ট্রেকিংও করতে পারেন। সবুজ জঙ্গল ও পাহাড়ে ঘেরা এই গ্রামটিতে বিরাজ করছে শান্ত ও নিরিবিলি পরিবেশ। শহরের কোলাহল থেকে একদম দূরে একটি নির্জন, নিরিবিলি পরিবেশে এই গ্রামটি অবস্থিত। তবে শুনতে পাবেন নদীর স্রোতের আওয়াজ, জঙ্গলে পাখিদের গান, আর শুনতে পাবেন মৃদু হাওয়ায় পাতা নড়ার আওয়াজ।
advertisement
এখানের একটি হোমস্টে-এর অন্যতম কর্ণধার রতন রানা বলেন, ” মানুষ এখন শহরের কোলাহল ছেড়ে একটু সবুজের মাঝে সময় কাটাতে চায়। তাই তাদের জন্য একটি আদর্শ জায়গা কার্শিয়াং এর ফাজে বস্তি। আমাদের হোমস্টের নাম সুরাকশা হোমস্টে। মাত্র ১৫০০ টাকা খরচ করলেই তিন বেলা থাকা খাওয়া মিলে যাবে এখানে।” তিনি আরও বলেন, আমাদের এই গ্রামে কিছুটা সময় কাটালে প্রকৃতির ছোঁয়ায় সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যায় সকলের । তাই নিজেদের ব্যস্ত জীবন থেকে সামান্য সময় বার করে চলে আসুন কার্শিয়াং এর ফাজে বস্তি। সারা জীবন একটি আলাদা অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকবেন আপনি।