এই বিষয়ে কার্শিয়ং বার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যেদের মত, আদালতের এজলাসে নয়, আইনজীবীরা নিজেদের মধ্যে আলোচনার সময় নেপালি ভাষা ব্যবহার করছিলেন। ঠিক সেই মুহূর্তেই বিচারকের মন্তব্য কানে আসে। সেখান থেকেই এই ঘটনার সূত্রপাত। যার ফলে আদালত চত্বরে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। কর্মবিরতি পর্যন্ত পৌঁছে যায় বিষয়টি।
আরও পড়ুন : কাকার লোভ, কলেজ পড়ুয়ার জীবনে ঝড়! সম্পত্তির টানাপড়েনে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা ভাইঝি’র
advertisement
এই ঘটনার পর আইনজীবীরা দাবি তুলেছেন, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলার আদালতগুলিতে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রে নেপালি ভাষাজ্ঞান থাকা আবশ্যিক করতে হবে। কারণ তাঁদের যুক্তি, পাহাড়ের বিশাল সংখ্যক মানুষ নেপালি ভাষাভাষী। ফলে ন্যায়বিচার প্রক্রিয়া সহজ করতে হলে আইনজীবীদের পাশাপাশি বিচারকদের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। স্থানীয় ভাষার মান্যতা দেওয়ার জন্য জোর দিয়েছেন তাঁরা।
আরও পড়ুন : ধূমপায়ীদের জন্য খারাপ খবর! ‘এই জায়গায়’ ধরা পড়লেই গুনতে হবে জরিমানা
একইসহ্গে আইনজীবীদের হুঁশিয়ারি, যদি তাঁদের দাবি না মানা হয় তবে আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাঁটবেন। তাঁদের বক্তব্য, এদিন মঙ্গলবার যে কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে, তা শুধুমাত্র প্রাথমিক পদক্ষেপ। দাবি পূরণ না হলে বড় আন্দোলনে নামবেন তাঁরা।