এদিন তিনি আরও বলেন, "আমার কাজের ধরন একটু আলাদা। গরিব মানুষেরা যাতে সঠিক বিচার পান, তাঁদের কাছে তা পৌঁছে দেওয়া আমার দায়িত্ব এবং কর্তব্য। অনেক গরিব মানুষ হাইকোর্ট পর্যন্ত পৌঁছতে পারেন না। তাঁদের কাছে বিচার ব্যবস্থা পৌঁছে দেওয়াই আমার লক্ষ্য।"
অন্যদিকে, শহরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি এসেছেন এমন হোর্ডিং দেখেই বিচারপতির দ্বারস্থ এক বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থী। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে তিনি দেখা করলেন এবং কথাও বললেন। ২০১২ সালে শিলিগুড়ির গয়াগঙ্গা চা বাগানের সেন্ট পিটার হাই স্কুলে হিন্দি শিক্ষিকা নিয়োগের পরীক্ষায় র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে নাম ছিল ওই চাকরিপ্রার্থীর।
advertisement
আরও পড়ুন, নজির বাংলার! সারাদেশের মধ্যে এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে পশ্চিমবঙ্গ
অভিযোগ, তাঁকে বাইরে রেখে দ্বিতীয় স্থানাধীকারীকে নিয়োগপত্র দেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। হাইকোর্টে মামলাও করেছেন। শনিবার বিষয়টি নিয়ে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করেন।
আরও পড়ুন, 'সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক, ব্য়তিক্রম একজন!' সুদীপের সঙ্গে সংঘাত মেটেনি, বোঝালেন তাপস
অভিযোগ শোনার পর বিচারপতির পরামর্শ দেন যেহেতু উচ্চ বিদ্যালয়ের নিয়োগের বিষয় তাই তাঁর কিছু করার নেই। আইনজীবীর মাধ্যমে বিচারপতি বসুর সঙ্গে যোগযোগ করার পরামর্শ দেন তিনি।