আম জনতাদের কাছে এই দিনটা মা লক্ষ্মী দেবীর আরাধনায় ব্যস্ত থাকেন বাংলার প্রতিটি মহিলারা।বিগত বছরের তুলনায় চলতি বছরে ফল থেকে সবজি কিংবা মাছ কিনতে গেলেই সাধারণ মধ্যবিত্তদের ছ্যাকা লাগছে উল্লেখ্য, বালুরঘাট শহর সাংস্কৃতিক শহর হিসেবে চিহ্নিত। আর এই সাংস্কৃতিক শহরে ষষ্ঠী পুজো থেকে শুরু করে লক্ষ্মী পুজো সবকিছুতেই রয়েছে একটু ভিন্ন ধরনের ছোঁয়া। অত্যাধুনিক যুগে এখনও পর্যন্ত বালুরঘাট শহরসহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে লক্ষ্মীপুজোকে সামনে রেখে বাড়ির মহিলাদের একত্রিত হয়ে দল বেঁধে পুজো করতে দেখা যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: দশমীর সব রেকর্ড ভেঙে দিল ঝাড়গ্রাম! কত কোটি টাকার মদ বিক্রি হল জানেন? চমকে যাবেন
অন্যান্য বারের তুলনায় বালুরঘাট শহরের সেই চেনা দৃশ্য উধাও হয়ে গিয়েছে। বালুরঘাট শহরের বাজার ও তহবাজারের পুজোর বাজার করতে ভিড় আগের বছরের তুললায় অনেকটাই কম বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। লক্ষ্মী পুজোর বাজার করতে সবজি, ফলফুল ও সাজ সরঞ্জাম কিনতে হাত পুড়ছে বাঙালির। দাম বেড়েছে শশা, আতপ চাল সহ বহু জিনিসের। যার ফলে বাজার করতে এসে হতাশ মধ্যবিত্তরা।
আপেল ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০ টাকা কেজি, তরমুজ ৫০ টাকা কেজি, লিচু এখন পাওয়া যায় না। আঙুর ২৫০ টাকা কেজি, নাশপাতি ১৫০ টাকা কেজি, কমলা ২০ টাকা পিস, ছোট ডাব ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস।তবে বাজারে জিনিসের দাম আকাশছোঁয়া হলে পরেও লক্ষ্মী পুজোর সারা দিন কী রান্না হবে, কী বাজার হবে, কী কী সাজিয়ে মায়ের ভোগ নিবেদন করা হবে এইসব কিছু চিন্তা ভাবনা করতেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে বাঙালি।
সুস্মিতা গোস্বামী