তাঁরা স্কুল, কলেজ, অফিস সহ অন্যান্য কাজ করতে যান কালচিনি সহ আলিপুরদুয়ার এলাকায়। পানা নদীর ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি দেখে তা আর হচ্ছে না। ভুটান পাহাড়ে অবিরাম বৃষ্টি ও এলাকায় ভারী বর্ষণের ফলে ফুলেফেঁপে উঠেছে খরস্রোতা পানা নদী। নদীর দু’ধারে সকাল থেকে আটকে রয়েছেন বহু মানুষ। গাড়ির চালকেরা কেউ এক ঘন্টা, আবার দুই ঘন্টা অপেক্ষা করছেন নদীতে জল নামার জন্য।
advertisement
আরও পড়ুন : বন্ধুর হাত ধরতে গিয়েই… মুহূর্তে বদলে গেল খেলার আনন্দ! বন্ধুত্বের এমন পরিণতি, জানলে চোখে জল আসবে
তবুও প্রাণের ঝুঁকি থেকেই যায়। সেন্ট্রাল ডুয়ার্সগামী পানা নদীতে অর্ধেক অংশে সেতু নেই। আর এর ফলে প্রতি বছর বর্ষায় সমস্যায় পড়েন সেন্ট্রাল ডুয়ার্সের প্রায় পঁচিশ হাজার বাসিন্দা। কেননা ভুটান পাহাড়ে বৃষ্টি হলেই খরস্রোতা পানা নদী ফুলেফেঁপে ওঠে তখন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এলাকায় গেলেই দেখা যাচ্ছে, অনেক পড়ুয়া স্কুলে যেতে পারছে না। তারা নদীর তীরে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে অবশেষে ঘরে ফিরে যাচ্ছে। এই পানা নদীতে কবে সম্পূর্ণ সেতু হবে? এই প্রশ্ন এলাকাবাসীদের মুখে। এই বিপদজনক চলাচল করতে তাঁদের ভয় হয়। কখন নদী কাকে ভাসিয়ে নিয়ে চলে যাবে, তারা কেউ জানেন না।