এদিন নিলামের মহড়ায় অংশ নিয়েছিলেন ৮ জন ব্রোকার ও ৪৭ জন ক্রেতা। এমনকি টাটা গোষ্ঠীও এই মহড়ায় সামিল হয়, যা চা নিলামের ভবিষ্যৎকে আরও উজ্জ্বল করে তুলছে। নর্থ বেঙ্গল টি অকশন কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান পুরজিত বক্সিগুপ্ত জানিয়েছেন, জলপাইগুড়ি চা নিলাম কেন্দ্র ফের সচল হওয়ার খবরে ব্যবসায়ীদের মধ্যে উৎসাহ তৈরি হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: শ্মশানেও ভোগান্তি! শান্তি নেই মরেও! কঠিন পরিস্থিতি বসেরডাঙ্গায়
২০০৫ সালে চা নিলাম কেন্দ্র হিসেবে লাইসেন্স পেলেও ২০০৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় নিলাম। প্রথম দিকে চায়ের জোগান ভাল থাকলেও ধীরে ধীরে তা কমতে থাকে, যার ফলে ২০১৫ সালে কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যায়। তবে জলপাইগুড়ির সাংসদ ডাঃ জয়ন্ত রায় ও নিলাম কমিটির প্রচেষ্টায় আবারও চালুর সিদ্ধান্ত নেয় টি বোর্ড। ১০ মার্চের মহড়ায় যে উৎসাহ দেখা গেছে, তা ৩১ মার্চের ই-অকশনকে ঘিরে আরও প্রত্যাশা বাড়িয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ব্যবসায়ীদের মতে, জলপাইগুড়ি চা নিলাম কেন্দ্র চালু হলে উত্তরবঙ্গের চা শিল্প যেমন চাঙ্গা হবে, তেমনই স্থানীয় অর্থনীতিও লাভবান হবে। নতুন করে চা উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সুযোগ বাড়বে, যা এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে। সব মিলিয়ে, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ফের জলপাইগুড়ি চা নিলাম কেন্দ্রের নবজাগরণ ঘিরে আশায় বুক বাঁধছেন সবাই।
সুরজিৎ দে