সম্প্রতি রাজবাড়ী পুকুর সংলগ্ন এলাকা ঘুরে দেখেন চেয়ারম্যান। সেখানেই জানানো হয়, সাধারণ মানুষ যারা প্রতিদিন সকালে হাঁটতে আসেন, তাঁদের জন্য আরও সুরভিত, সৌন্দর্যমণ্ডিত পরিবেশ তৈরি করাই লক্ষ্য। এর পাশাপাশি, শহরের ঐতিহাসিক গুরুত্বপূ্র্ণ এলাকা দেবী চৌধুরানী ও শ্মশান কালী মন্দিরের সৌন্দর্যায়নেও বড়সড় পদক্ষেপ নিচ্ছে এইচডিএ।
advertisement
পরিকল্পনা অনুযায়ী, শ্মশান কালী মন্দিরকে ঘিরে চারপাশ সাজানো হবে ধ্যান ও আরাধনার পরিবেশ বজায় রেখে। দেবী চৌধুরানীর স্মৃতি বিজড়িত এলাকাগুলি যেন শুধু ইতিহাসে আটকে না থাকে, বরং তা হয়ে উঠুক শহরের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র—এটাই লক্ষ্য।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
জলপাইগুড়ি এসজেডিএ সূত্রে খবর, দেবী চৌধুরানী থেকে শুরু করে রাজবাড়ী—এই পুরো এলাকাটিকেই নতুনভাবে সাজানো হবে। এতে শুধু শহরবাসীই উপকৃত হবেন না, পর্যটকরাও আকৃষ্ট হবেন জলপাইগুড়ির ঐতিহ্য আর আধুনিকতার এই মেলবন্ধনে। তাঁরা বলছেন, “শহরের এই রূপ বদল শুধু সৌন্দর্য নয়, গর্বও বয়ে আনছে আমাদের জন্য।” শহরের ঐতিহ্যকে সম্মান জানিয়ে উন্নয়নের পথে হাঁটার এই প্রয়াসে আশাবাদী শহরবাসী!
সুরজিৎ দে