সকাল থেকেই ছাত্রীরা একে অপরের হাতে রাখি পরিয়ে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও দৃঢ় করল। বিদ্যালয়ের আঙিনা ভরে উঠেছিল হাসি, শুভেচ্ছা আর ভালোবাসায়। গান, নাচ, আবৃত্তি – ছাত্রীদের পরিবেশনায় একের পর এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান যেন উৎসবের রঙে রঙিন করে তুলল দিনটিকে। সবচেয়ে বড় চমক ছিল দুপুরের খাবারের মেনু।
আরও পড়ুন : দোকানে ঢুকলেই চোখ ধাঁধিয়ে যাবে! সিউড়ির রাখি বাজারে কী নেই বলুন তো?
advertisement
ছাত্রীরা যখন জানালো, “আজ লুচি-মিষ্টি খেতে চাই,” তখন শিক্ষক-শিক্ষিকারা তা সানন্দে মেনে নিলেন। ডিপিএসসি চেয়ারম্যান লক্ষ্যমোহন রায় ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অরূপ দে নিজ হাতে পরিবেশন করলেন লুচি, ডাল, পায়েস ও মিষ্টি। শুধু খাবার নয়, তার সঙ্গে ছিল তাদের আন্তরিকতা আর স্নেহ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
লক্ষ্যমোহন রায় জানালেন, “ছাত্রীদের সঙ্গে রাখি বন্ধন পালন করতে পেরে ভীষণ ভাল লাগছে। তাদের হাসিই আমাদের প্রাপ্তি।” প্রধান শিক্ষক অরূপ দে-র কথায়, “ছাত্রীদের আবদার আমরা রাখার চেষ্টা করেছি। তাদের আনন্দ আমাদের আনন্দ।” দিন শেষে ছাত্রীদের উচ্ছ্বাসই প্রমাণ করল, উৎসব মানে শুধু আয়োজন নয়, উৎসব মানে ভালবাসা, আর একসঙ্গে আনন্দে থাকা। লুচি-মিষ্টির স্বাদ তাই আজ শুধুই পেট ভরায়নি, ভরিয়েছে মনও।