জানা যাচ্ছে, শহরে ব্রাউন সুগারের কারবারের অন্যতম ডেরায় পরিণত হয়েছিল ৭ নম্বর ওয়ার্ডের স্টেশন রোড, দুই নম্বর ঘুমটি, ভাটিয়া বিল্ডিং এলাকা। অভিযোগ, এই কারবারের প্রভাব পড়ছিল ১২ নম্বর ওয়ার্ডের হরিজন বস্তি, জয়ন্তি পাড়া, হাইস্কুল সংলগ্ন এলাকায়। ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কারবারিরা এই এলাকায় এসে লেনদেন করছিলেন বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুনঃ চরম দুর্ভোগ! টানা বৃষ্টিতে বন্ধ দোকানপাট, মানুষের জীবিকা থমকে! কবে মিলবে স্বস্তি?
advertisement
সম্প্রতি জলপাইগুড়ি শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা এককাট্টা হয়ে ২২ জন মাদক বিক্রেতার নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। দুই বিক্রেতার বাড়ি ভাঙচুর, ধরপাকড় শুরু করতেই এবার তাঁদের মতো এককাট্টা হলেন ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারাও। এলাকায় মাদক লেনদেন বন্ধে তৎপর হলেন তাঁরা।
এলাকায় ড্রাগস কিনতে আসা দুই যুবককে বেঁধে রেখে পুলিশের হাতে তুলে দেন তাঁরা। জলপাইগুড়ি শহরের বুকে ‘ড্রাগ নির্মূল’ এই অভিযানে বাসিন্দাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মনীন্দ্র বাথ বর্মনও। এই কাজে সমস্ত রকমের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।