জলপাইগুড়ি জেলার নাগরাকাটা ব্লকের অধীন পানঝোরা বন বস্তিতে বাস প্রায় একশোটি পরিবারের রয়েছে বন বিভাগের ইকো ডেভলপমেন্ট কমিটি। এক সময় গরুমারা বন্য প্রাণী বিভাগের পক্ষ থেকে গীতাঞ্জলি আবাস যোজনায় বন বস্তিবাসীদের মূলত জঙ্গলী হাতির আক্রমণ থেকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে উচুঁ দোতলা ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে, সেটি ২০১৩ থেকে ১৪ সাল। এরপর বন্ধ পাকা ঘর নির্মাণ।
advertisement
আরও পড়ুন: চেক লেখার করার সময় ‘এই’ কাজটি ভুলেও করবেন না! মুহূর্তে হয়ে যেতে পারেন কপর্দকশূন্য…
ইডিসি কমিটির সম্পাদক অমৃত ছেত্রী এ বিষয়ে জানান, “আরও বহু মানুষের পাকা ঘর প্রয়োজন। কাঠের দুর্বল ঘরে হাতির ভয়ে আজও মানুষ জেগে থাকে রাতে”। অপরদিকে, বনবস্তি পবিত্রা ছেত্রী জানান, “সেই কবে গীতাঞ্জলি আবাস দিয়েছিল তারপর বন্ধ। ঘর দেওয়ার নামে কিছু যুবক আমাদের থেকে টাকা ও নিয়ে গিয়েছে কিন্তু ঘর পায়নি কেউ।” দ্রুত এই সমস্যার সমাধান চান তাঁরা। প্রশাসনের কাছে একটাই দাবি, একটা পাকা ঘর। কিন্তু কবে হয় এই সমাধান? নেই কোনও সদুত্তর।
সুরজিৎ দে