এদিন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের আধিকারিকদের একটি বিশেষজ্ঞ দলের পরিদর্শনের এই উড়াল পুল দিয়ে পরীক্ষামূলক ভাবে যাতায়াত শুরু হয়েছে।১২০০মিটার লম্বা এই উড়াল পুল নির্মাণে খরচ হয়েছে ৮৫ কোটি টাকা, সময় লেগেছে নির্ধারিত দু বছরের কম।
আরও পড়ুন: ‘শেষ জবাব দিতে চলেছি’, জানুয়ারি ৭! বড় সিদ্ধান্তের পথে তৃণমূল বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী
advertisement
উল্লেখ্য, এতোদিন এন এইচ ৩১ ডি জাতীয় সড়ক দিয়ে অসম সহ উত্তর পূর্ব ভারতে যেতে গেলে ময়নাগুড়ি রোডের রেল গেটের যানজটে আটকে যেত যানবাহন। যার ফলে একদিকে যেমন সময় নষ্ট হতো তার সঙ্গে অতিরিক্ত জ্বালানিও খরচ হতো পরিবহন ব্যাবসায়ীদের। কেন্দ্রীয় সরকারের জাতীয় সড়ক কর্তপক্ষের দ্বারা নির্মিত বর্তমান উড়াল পুল দুটি চালু হয়ে যাওয়ায় শুধু যে পরিবহন ব্যবসায়ীরা খুশি তাই নয় স্থানীয়রাও নতুন ফ্লাই ওভার ব্রিজ পেয়ে আনন্দিত।
আরও পড়ুন: ডিয়ার লটারির টিকিট কাটেন? যা ঘটল, আর টিকিট কাটতে ভয় পাবেন! কারণ নতুন নিয়ম
এবার উত্তর ভারত পৌঁছতে আর বেশি সময় লাগবে না। ময়নাগুড়ি রোড এলাকাও যানজটমুক্ত হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এদিন প্রশাসনিক স্তর থেকে কোন ঘোষণা না থাকলেও আধিকারিকদের উড়ালপুলের সামনে দাঁড়ানো দেখে সাধারণ মানুষের অনুমান হয়, এবার উড়ালপুল খুলে যাবে।
আর এতেই ধীরে ধীরে ভীড় জমে যায়৷ উড়ালপুল থেকে যানবাহনের ট্রায়াল রান চাক্ষুষ করেন সকলেই। উড়ালপুলের সামান্য কিছু কাজ এখনও বাকি রয়েছে তবে দ্রুত সেই কাজ সম্পন্ন করা হবে।
—– সুরজিৎ দে