জানা গিয়েছে, এদিন সকালে ওই দুটি হরিণকে জাতীয় সড়কের পাশে পড়ে থাকতে দেখতে পান পথ চলতি মানুষ। এরপর খবর দেওয়া হয় বন দফতরকে। পরে বন কর্মীরা এসে দুটি হরিণকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। গাড়ির ধাক্কায় দুটি হরিণের মৃত্যু হতে পারে বলে প্রাথমিক অনুমান বন দফতরের।
আরও পড়ুন : জল-জঙ্গল দুই জায়গা থেকে উদ্ধার দম্পতির দেহ, শিলিগুড়িতে রহস্যে মোড়া সকাল! কারণ খুঁজছে পুলিশ
advertisement
যদিও বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ময়নাতদন্তের পরেই মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। স্থানীয় পরিবেশ কর্মী অনির্বাণ মজুমদার জানান, মাঝেমধ্যে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের বিভিন্ন বন্যপ্রাণের দেহ উদ্ধার হয়। এ বিষয়ে নজর দেওয়া উচিত বন দফতরে। নাহলে আরও বন্যপ্রাণীর প্রাণ যেতে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রসঙ্গত, গরুমারা জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে ৩১নং জাতীয় সড়কে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন গাড়ির চালক আইন অমান্য করে দ্রুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে যায়। সেই কারণে হঠাৎ করে বন্যপ্রাণ রাস্তার ওপর চলে এলে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ না করতে পেরে বন্যপ্রাণীর মৃত্যু ঘটে। গরুমারা ডিভিশনের রেঞ্জার ধ্রবজ্যোতি বিশ্বাস বলেন, অনুমান করা হচ্ছে দ্রুত গতির গাড়ির ধাক্বায় মৃত্যু হয়েছে এই দুটি হরিণের।






