চটের বস্তা, প্লাস্টিকের ক্যারেট এবং কার্টুনের গোডাউন বিধ্বংসী আগুন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে দমকলের প্রাথমিক পর্যায়ে দু’টি ইঞ্জিন পরবর্তীতে পার্শ্ববর্তী ময়নাগুড়ি থেকে আরও একটি ইঞ্জিন আনা হয়। প্রায় তিন ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে গোডাউনে মজুত সমস্ত মালপত্রই ভস্মীভূত হয়ে যায়। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন ধূপগুড়ি থানার পুলিশ-সহ পুরসভার প্রাক্তন বোর্ড অফ এডমিনিস্ট্রেশনের সদস্যরা।
advertisement
গোডাউন পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আগুনের জেরে আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাড়িঘর। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই এলাকায় ১০ থেকে ১২ বছর ধরে এই গোডাউন চালাচ্ছিলেন উত্তম ভৌমিক নামে এক ব্যক্তি। তবে অগ্নি-নির্বাপণ ব্যবস্থা বলতে কিছু ছিল না বলে অভিযোগ।
ঘটনাস্থলে পুলিশ বাহিনী ছুটে এসেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্লাস্টিকের গোডাউনে আগুন লেগেছে। স্থানীয়রা আগুন দেখতে পেয়ে ধূপগুড়ি দমকল কেন্দ্রে খবর দিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই গোডাউনের ভিতরে একটি টোটো চার্জে বসানো ছিল। সেখান থেকেই অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দমকল বাহিনীর আধিকারিক রিন্টু কুমার সরকার জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে পুরো গোডাউন ভস্মীভূত হয়েছে এবং পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে দমকলের তৎপরতা তা নিয়ন্ত্রণে আনা হয় এবং চার্জে বসানো টোটোর ব্যাটারি ওভারহিটের কারণেই এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।






